Connect with us

Automobile

ভবিষ্যতে লিটারে ১০০ কিলোমিটার চলবে কার

Published

on

নিজস্ব প্রতিবেদক, টেক এক্সপ্রেস:
এক লিটার তেলে ১০০ কিলোমিটার চলে, এমন গাড়ির স্বপ্ন অনেকদিনের। ওদিকে গাড়িতে নিত্যনতুন আরামের ব্যবস্থা করা হচ্ছে, লাগানো হচ্ছে নতুন প্রযুক্তি। ফলে গাড়ির ওজন বাড়ছে, সেই সঙ্গে বাড়ছে তেল-খরচ। এই গোলকধাঁধা থেকে বের হয়ে আসার জন্য চাই সম্পূর্ণ নতুন ধরনের গাড়ি, যা হবে শুধুই গাড়ি, শুধুই পথ চলার বাহন, সহজ এবং ওজনে হালকা।

জার্মানির ট্রিয়ার শহরের একটি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট। এখানে মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং ও তথ্যপ্রযুক্তির ছাত্ররা বিকল্প, কম জ্বালানি খরচের ড্রাইভ নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাচ্ছেন। তরুণ গবেষকদের সর্বাধুনিক প্রকল্প হলো: দৈনন্দিন প্রয়োজনে ব্যবহারযোগ্য একটি ইলেকট্রিক কার, যা এক লিটার পেট্রলের স¤পরিমাণ জ্বালানি খরচ করে ১০০ কিলোমিটার চলতে পারে।

সত্যিকারের এক-লিটারে-একশো-কিলোমিটার গাড়ির প্রোটোটাইপ তৈরি করা হয়েছে বটে, কিন্তু ট্রিয়ার অটোমোটিভ ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক হার্টম্টু সপকে সেই ধরনের একটি গাড়িকে সিরিজ প্রোডাকশনে নিয়ে যেতে চান। তিনি বলেন, ‘‘আমাদের পদ্ধতির বিশেষত্ব হলো এই যে, আজকাল সব ধরনের কমফর্ট এবং রোড পারফর্মেন্স যুক্ত যে সব গাড়ি পাওয়া যায়, আমরা তার এক-লিটার সংস্করণ বানানোর চেষ্টা করছি না। বরং আমরা একটা সম্পূর্ণ নতুন ধারণা দিয়ে শুরু করেছি: আমরা গাড়িটিকে কোনোরকম বাহুল্য ছাড়া শুধু তার আবশ্যক ও প্রয়োজনীয় অংশগুলি দিয়ে গড়ব।

সব ধরনের যাত্রার জন্য একই বাহন নয়:

ধারণাটির নতুনত্ব হলো এই যে, ভবিষ্যতের ইলেকট্রিক কার চলবে হয় দূর পথে, নয়তো শহরের ট্র্যাফিকে। এ সব কাজ একাই করতে পারে, এমন অল-রাউন্ডার গাড়ি আর তৈরি করা হবে না। অধ্যাপক সপকে বলেন, ‘‘সব কাজ ভালোভাবে করতে পারে এমন গাড়ি আর পাওয়া যাবে না। ও ধরনের সব-করিয়ে গাড়ির অর্থ হলো, সবচেয়ে বড়, ভারি এবং শক্তিশালী গাড়িটা নেওয়া।

স্বভাবতই দূরপাল্লার জানির্র জন্য আমাদের এক ধরনের গাড়ি লাগবে; আবার নিকটপাল্লার দৌড় কিংবা শহরে চলাচলের জন্য আরেক ধরনের গাড়ি লাগবে। ভবিষ্যতের সেই গাড়ির একটা স্টাডি আর একটা স্কেলিটন বডিওয়ার্ক আছে মাত্র। ফোর-সিটার গাড়িটার ওজন ৪৫০ কিলোর বেশি হলে চলবে না। গাড়িটা সহজ এবং হালকা হতে হবে, কেননা যতো হালকা গাড়ি, ততোই সে গাড়িতে কম জ্বালানি খরচ হবে। ডেভেলপমেন্ট টিম সেজন্য এশিয়ার একটি স্ট্যান্ডার্ড মডেল ব্যবহার করছে।

সপকে বলেন, ‘‘জ্বালানি খরচ কম করার জন্য সবচেয়ে জরুরি হলো গাড়ির ওজন কমানো, কেননা গাড়ির ড্রাইভিং রেসিস্ট্যান্সের ৭০ থেকে ৮০ শতাংশ আসে তার ওজন থেকে অন্তত শহরের ভিতরে গাড়ি-চলাচলে, যখন গাড়ি বিশেষ জোরে চলে না।

গাড়ির পক্ষেও ওজন কমানো দুরূহ ব্যাপার:

ওজন কী ভাবে কমানো যায়, অধ্যাপক সপকে সেটা দেখালেন দু’টি গাড়ির সিটের মধ্যে তুলনা করে। তাদের মধ্যে একটি ভারি কিন্তু আরামদায়ক, অন্যটা হালকা এবং পুরোপুরি কর্মক্ষম, কিন্তু বিশেষ আরামদায়ক নয়। সপকে’র ভাষ্যে, ‘‘এ দুটো হচ্ছে সম্পূর্ণ বিপরীত ধরনের সিট। প্রথমটা একটা উঁচু মানের গাড়ি থেকে; এটার ওজন ৩০-৪০ কিলোগ্রাম। আজ একটা গাড়ির সিটে যা কিছু পাওয়া যায়, তার সবই এটায় রয়েছে: এটার অ্যাঙ্গল অ্যাডজাস্ট করা যায়; এটা দিয়ে ম্যাসাজ করানো যায়; ভেন্টিলেশন, বাকি সব কিছু।

অপরদিকে রয়েছে এই ন্যাচারাল ফাইবারের তৈরি সিট, যা অতি পাতলা করে তৈরি করা হয়েছে: গাড়ির ড্রাইভার যাতে ঠেস দিতে পারেন; অ্যাক্সিডেন্ট হলে যা ভাঙবে না; আর যাতে সিট বেল্ট লাগানো চলবে। এ সিট-টার ওজন দেড় কিলোগ্রাম। গাড়ির সিট এবং ভিতরের অন্যান্য অংশ ন্যাচারাল ফাইবার দিয়ে রিইনফোর্স করা প্লাস্টিক দিয়ে তৈরি। এই ন্যাচারাল ফাইবার হলো জুট, অর্থাৎ পাট, একটি রজনের সঙ্গে মিশিয়ে যা শক্ত করা হয়। এই নতুন, হালকা গাড়ির সিট কোনো দুর্ঘটনা ঘটলে সে ধাক্কাও সামলাতে পারে। ল্যাবরেটরি-তে তা পরীক্ষা করে দেখা হয়।

তন্বী টায়ার গাড়ির টায়ারেরও ওজন কমানো যায়। টায়ারগুলো সরু এবং পুরো পাম্প করা হওয়া চাই। তা সত্তে¡ও রোডহোল্ড ভালো থাকবে, সুন্দরভাবে রোল করবে এবং দীর্ঘকাল ধরে কাজ দেবে।

সপকে ব্যাখ্যা করলেন, ‘‘আজকাল প্রাইভেট গাড়িতে সাধারণত ২০০ মিলিমিটার চওড়া টায়ার ব্যবহার করা হয়। এই ১০০ মিলিমিটার চওড়া টায়ারটার ক্রস সেকশন দেখলে খেয়াল করবেন যে, এই টায়ারের ট্রেড-এর প্রোফাইলটা খুব পাতলা, কাজেই গাড়ি চলার সময় তার ডিফর্মেশনও খুব কম হয়। ট্রিয়ারের অভিনব ফোরসিটার শেষ না হওয়া পর্যন্ত প্রোটোটাইপ নিয়ে কাজ চলবে, যেমন ১৫০ কিলোগ্রাম ওজনের ‘‘এয়ারিস’’ গাড়ি, যার দু’টি ইলেকট্রিক মোটর সামনের হুইল কেসে বসানো: এটাও জ্বালানি বাঁচানোর একটা উপায়, যা নতুন ফোরসিটারটায় কাজে লাগানো হতে পারে। সূত্র: ডয়েচ ভেলে

Continue Reading
Click to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Automobile

গাড়ির ব্রেক ফেল করলে নিজেকে বাঁচানোর ৬ উপায়

Published

on

টেক এক্সপ্রেস ডেস্ক:
গাড়ি বা বাইক চালানোর সময় মন শান্ত থাকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এতে সম্ভাব্য যেকোনো দুর্ঘটনা এড়ানো সম্ভব। কিন্তু, অনেক সময় এমনও হয় যে, গাড়ির ব্রেকই কাজ করে না। এমন পরিস্থিতিতে তাৎক্ষণিক না ঘাবড়ে মাথা ঠান্ডা রেখে কিছু পদক্ষেপ নেওয়া উচিত। এতে বড় দুর্ঘটনার হাত থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব।

তাহলে চলুন উপায়গুলো জেনে নেওয়া যাক:
অ্যাক্সিলারেটর ও ব্রেক: গাড়ির ব্রেক ফেল করলে সঙ্গে সঙ্গে অ্যাক্সিলারেটর থেকে পা সরিয়ে নিতে হবে। এতে গাড়ির গতি ধীরে ধীরে কমে যাবে। এর সঙ্গে ক্লাচ চাপা যাবে না। কারণ এতে গাড়ি মসৃণভাবে চলে।

গিয়ার পরিবর্তন করতে হবে: চালকের দ্বিতীয় কাজ হবে, গাড়িকে ফার্স্ট গিয়ারে নিয়ে আসা। গিয়ার বদলানোর সময় ক্লাচ চাপা যাবে না। গাড়ি ফার্স্ট গিয়ারে আসার সঙ্গে সঙ্গে ইঞ্জিনে লোড দিতে হবে। এতে গাড়ির গতি কমতে শুরু করবে।
ব্রেক প্যাডেল চাপতে হবে: ব্রেক ফেলের পরও ক্রমাগত ব্রেক প্যাডেল চেপে যেতে হবে। অনেক সময় ব্রেক আটকে যায়। বারবার ব্রেক প্যাডেল চাপলে ব্রেক আবার ঠিক হয়ে যেতে পারে।

হর্ন বাজিয়ে লাইট জ্বালাতে হবে: ব্রেক ফেল করলে সামনের যানবাহনগুলোকে সতর্ক করা জরুরি। এমন অবস্থায় একটানা হর্ন বাজিয়ে যেতে হবে। এর সঙ্গে হেডলাইট ও ইমার্জেন্সি লাইট অন করতে হবে। চেষ্টা করতে হবে যাতে গাড়ি কিছুতে আঘাত না করে।

হ্যান্ডব্রেক টানতে হবে ধীরে ধীরে: এরপর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ হল হ্যান্ডব্রেক টানা। তবে খুব ধীরে ধীরে। হ্যান্ডব্রেক লাগানোর সঙ্গে সঙ্গে গতি কমতে শুরু করবে। মাথায় রাখতে হবে, গাড়ির গতি বেশি হলে সঙ্গে সঙ্গে হ্যান্ড ব্রেক টানা উচিত নয়, এতে গাড়ি উল্টে যেতে পারে।

গাড়ি ফাঁকা জায়গায় নিতে হবে: এবার গাড়িকে ফাঁকা জায়গায় নিয়ে যেতে হবে। মাথায় রাখতে হবে, জায়গাটা যেন রাস্তার সঙ্গে সমান্তরাল হয়, তা না হলে গাড়ি উল্টে যেতে পারে।

Continue Reading

Automobile

টাটা এলপিও বাস চেসিস উদ্বোধন, দেশের ট্রান্সপোর্টে যোগ হলো নতুন মাত্রা!

Published

on

এস এম জাহিদুল:
বিশ্বে প্রথম সারির অটোমোবাইল প্রস্তুতকারক টাটা মটরস এবং এর অনুমোদিত পরিবেশক নিটল মটরস বাংলাদেশে নতুন টাটা এলপিও-১৬১৬ বাস চেসিস উদ্বোধন করেছে। রবিবার টাটার বাংলাদেশ নিটল মটরস এই চেচিসের উদ্বোধন করে। এই চেচিস উদ্বোধনের ফলে দেশের ট্রান্সপোর্টে নতুন মাত্রা যোগ হয়েছে বলে মনে করছেন অটোমোবাইল বিশেষজ্ঞরা।

প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, আন্তঃনগর এবং দূরপাল্লার বাস হিসেবে টাটা এলপিও ১৬১৬ দেবে সেরা পারফরম্যান্স, আরামদায়ক ভ্রমণের অভিজ্ঞতা এবং সহজে বাসের মালিক হবার দুর্দান্ত সুযোগ। বাসটি তৈরির সময় টাটা মটরসের প্রাথমিক মনোযোগ ছিল পারফরম্যান্স এবং ড্রাইভএবিলিটির উপর। ফলে এটি হয়ে উঠেছে জ্বালানী সাশ্রয়ী এবং যাত্রী ও চালক উভয়ের জন্য আরামদায়ক। পাশাপাশি এই বাস পরিবহন মালিকদের মুনাফা বাড়িয়ে দেবে এবং তারা কম খরচে এর মালিক হতে পারবেন।

টাটার ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস অ্যান্ড স্ট্র্যাটেজির ভাইস প্রেসিডেন্ট অনুরাগ মেহরোত্রা বলেন, “বাংলাদেশে বাণিজ্যিক গাড়ির সবচেয়ে বড় ব্র্যান্ড হিসেবে টাটা মটরস আধুনিক মবিলিটি স্যলুশনের মাধ্যমে এদেশে স্বতন্ত্র সেবা প্রদান করে আসছে। টাটা এলপিও-১৬১৬ বাস প্ল্যাটফর্মটি আমাদের সেইসব সম্মানিত ক্রেতাদের ক্রমবর্ধমান চাহিদা মেটাতে ডিজাইন করা হয়েছে, যারা চান একটি ভালো পারফরম্যান্স এবং সেই গাড়ি থেকে অধিক মুনাফা করতে চান আর স্বল্প খরচে সেই বাসটির মালিক হতে চান। টাটা মটরসের বাণিজ্যিক গাড়ি বহরের এই নতুন গাড়ির সাথে দেশব্যাপী নিটল মটরসের উৎকৃষ্ট মানের সেবা প্রদান অব্যাহত থাকবে। আমরা আত্মবিশ্বাসী যে আমাদের নতুন এই পণ্যটি পরিবহন মালিকদের জন্য অধিক লাভজনক হবে এবং যাত্রীদের জন্য হবে স্বাচ্ছন্দ্যময়।”

নতুন বাসের উদ্বোধন নিয়ে মন্তব্য করতে গিয়ে নিটল মটরস লিমিটেডের চেয়ারম্যান আব্দুল মাতলুব আহমাদ বলেন, “আমরা এদেশে টাটা মটরসের সর্বশেষ সংযোজন টাটা এলপিও-১৬১৬ বাস চেসিস পরিচয় করিয়ে দিতে পেরে আনন্দিত। নিটল মটরস টাটা মটরসের গর্বিত পরিবেশক এবং আমরা নিশ্চিত যে এই নতুন পণ্যটি অটোমোবাইল শিল্পে একটি ‘গেম চেঞ্জার’ হবে। আমরা আমাদের গ্রাহকদের গুণগত মানের পণ্য এবং সেবা প্রদান করতে সবসময় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আমরা বিশ্বাস করি যে টাটা মটরস এর বাণিজ্যিক গাড়ির লাইন-আপে নতুন যোগ হওয়া এই বাহনটি গ্রাহকদের প্রত্যাশাকে ছাড়িয়ে যাবে।”

তিনি আরও বলেন, “টাটা এলপিও-১৬১৬ প্রমাণিত এবং নির্ভরযোগ্য Cummins 5.9L ইঞ্জিন দ্বারা চালিত, একটি G-600 গিয়ারবক্সের সাথে সংযুক্ত, যা 1400rpm এ 160hp শক্তি এবং 569Nm টর্ক উৎপন্ন করে৷ গাড়িটি বিভিন্ন ধরনের বডি বিল্ডিং এর সুবিধার জন্য একটি সোজা ফ্রেমের চ্যাসিস এবং ইনসুলেটেড ফ্রন্ট এন্ড কাঠামোসহ সরবরাহ করা হয়, যা অনেক ধরনের অ্যাপ্লিকেশনের জন্য উপযুক্ত। চেসিসটি 5700 মিমি হুইলবেসে পাওয়া যাচ্ছে,যার সাথে একটি শক্তিশালী ওয়েভেলার সাসপেনশন এবং ইন্টিগ্রাল হাইড্রোলিক পাওয়ার-সহায়ক টিল্ট এবং টেলিস্কোপিক টাইপ স্টিয়ারিং রয়েছে।” এটি দেশ সেরা বিক্রয়োত্তর সেবার সাথে সহজলভ্য স্পেয়ার পার্টসের নিশ্চয়তা প্রদান করবে বলেও জানান তিনি।

Continue Reading

Automobile

এ মাসেই বাজারে আসছে উড়ন্ত গাড়ি

Published

on

ফ্লাইং কার বা উড়ন্ত গাড়ি এমন একটি যান, যা আপনি রাস্তায় চালাতে পারেন, আবার ওই বাহন নিয়ে আকাশেও উড়তে পারবেন। সম্প্রতি উড়ন্ত গাড়ি আলোচনায় এসেছে। নতুন খবর হচ্ছে, এই মাসেই বাজারে আসছে এই উড়ুক্কু গাড়ি।

যুক্তরাষ্ট্রে অনুষ্ঠিত কনজ্যুমার ইলেকট্রোনিক্স (সিএসই) শোতে এই গাড়ি প্রদর্শিত হয়েছে।

অটোমোবাইল কোম্পানি আস্কা জানিয়েছে, তারা এমন একটি গাড়ি আনতে যাচ্ছে যা রাস্তার পাশাপাশি আকাশেও উড়তে সক্ষম। এটি একটি ৪ সিটের গাড়ি হবে। এই বৈদ্যুতিক গাড়ি টেক-অব অ্য়ান্ড ল্যান্ডিং অর্থাৎ ইভিটিওএল গাড়িটি ৫ থেকে ৮ জানুয়ারি পর্যন্ত সিএসই ২০২৩ শোতে প্রদর্শিত হচ্ছে।

প্রদর্শনীতে এই গাড়ি নির্মাতা কোম্পানি এই গাড়ির একটি পূর্ণ আকারের প্রোটোটাইপ সংস্করণ উপস্থাপন করবে, যা একটি বৈদ্যুতিক গাড়ির পাশাপাশি একটি কোয়াডকপ্টার।

এটি হবে চার আসনের বৈদ্যুতিক গাড়ি। যাতে ভিটিওএল টেক অব ও ল্যান্ডিং ও এসটিওএল অর্থাৎ শর্ট টেক অব ও ল্যান্ডিংয়ের কৌশল দেখা যাবে।

এর রেঞ্জ বাড়ানোর জন্য এটি লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারি ও বৈদ্যুতিক মোটরসহ একটি সম্পূর্ণ বৈদ্যুতিক সিস্টেম পাবে। এর রেঞ্জ ৪০০ কি.মি. পর্যন্ত হতে পারে। এর সর্বোচ্চ উড়ন্ত গতি ঘণ্টায় ২৪০ কি.মি. হতে পারে।

কোম্পানি চায় গাড়িটি হাইওয়েতে ড্রাইভ মোডে কমপক্ষে ১১২ কিমি প্রতি ঘণ্টার সর্বোচ্চ গতিতে যেতে সক্ষম হবে। এর প্রথম ডেলিভারি হবে স্থানীয় রাস্তায়। কবে নাগাদ এই গাড়ি বাজারে আসবে তা এখনও জানায়নি কোম্পানি। জানুয়ারিতে এই গাড়ির শুধুমাত্র প্রোটোটাইপ সামনে আনতে চলেছে কোম্পানি।

Continue Reading

Trending