Connect with us

Highlights

বাংলাদেশে শিগগিরই অফিস খুলবে না ফেসবুক

Published

on

নিউজ ডেস্ক:
বাংলাদেশে শিগগিরই অফিস খোলার পরিকল্পনা নেই বিশ্বের বৃহত্তম সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকের। তবে দেশে অফিস ও সার্ভার রয়েছে ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম লাইকির। বাংলাদেশের অফিস খোলার পরিকল্পনার রয়েছে তাৎক্ষণিক বার্তা আদান প্রদানের মাধ্যম ইমো’র। খবর বাংলানিউজের।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মগুলোকে আইনি কাঠামোর মধ্যে নিয়ে আসতে আইন প্রণয়নের প্রস্তুতি নিচ্ছে সরকার। জানা যায়, এ আইনে প্ল্যাটফর্মগুলোকে বাংলাদেশে অফিস বা শাখা অফিস খোলা ও চালুর বিধান রাখা হবে। এছাড়া বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হবে দেশের ব্যবহারকারীদের তথ্য দেশেই রাখতে দেশে সার্ভার স্থাপনের ওপর।

এগুলোসহ আসন্ন আইনের সম্ভাব্য কিছু দিক নিয়ে বাংলানিউজের পক্ষ থেকে প্রতিক্রিয়া চাওয়া হয় বেশ কয়েকটি ইন্টারনেট প্ল্যাটফর্মের কাছে। এগুলোর মধ্যে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম হিসেবে ফেসবুক, স্বল্প দৈর্ঘ্যের ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম লাইকি এবং বার্তা আদান প্রদানের তাৎক্ষণিক মাধ্যম ইমো রয়েছে।

বাংলাদেশ ও শ্রীলংকার জন্য ফেসবুকের কমিউনিকেশন ম্যানেজার শেহজিন চৌধুরী বলেন, বাংলাদেশে আমাদের কমিউনিটিগুলোকে সহায়তা করতে আমরা দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। দেশের নীতিনির্ধারকসহ বিভিন্ন অংশীদারদের সঙ্গে আমরা কাজ করি, যাতে করে ডিজিটাল অর্থনীতির বিকাশ হয়। সেই সঙ্গে আমাদের কমিউনিটিগুলো যাতে বিভিন্ন ফিচার ব্যবহার করে নিজেদের নিরাপদ রাখতে পারে, সে লক্ষ্যে আমরা কাজ করছি। তবে শিগগিরই বাংলাদেশে অফিস খোলার পরিকল্পনা আমাদের নেই। আর অফিস থাকা না থাকার ওপর সে দেশের কাজে তেমন কোনো প্রভাব পড়ে না। পৃথিবীর অনেক দেশেই আমরা কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছি এবং সবখানেই আমাদের অফিস নেই।

অন্যদিকে এক ই-মেইল বার্তায় বাংলাদেশে লাইকির জনসংযোগ এজেন্সি থেকে পাঠানো উত্তরে লাইকি আসন্ন আইন প্রণয়নের বিষয়টি সম্পর্কে অবগত আছে বলে উল্লেখ করা হয়। লাইকি জানায়, হ্যাঁ, লাইকি এ ব্যাপারে অবগত। দায়িত্বশীল ব্র্যান্ড হিসেবে, লাইকি সব সময় স্থনীয় আইন ও বিধির প্রতি শ্রদ্ধাশীল এবং ভবিষ্যতেও এ ব্যাপারে আমাদের একই অবস্থান বজায় থাকবে। আমরা সব সময় সরকার এবং সরকারের সব সিদ্ধান্তের ব্যাপারে সহযোগিতা করতে আগ্রহী ছিলাম এবং এখনও আছি।

বাংলাদেশে লাইকির নিজস্ব সার্ভার রয়েছে বলেও জানানো হয় প্রতিষ্ঠানটির পক্ষ থেকে। একইসঙ্গে বাংলাদেশকে গুরুত্ব দিয়ে সরকার কোনো আইন প্রণয়ন করলে সরকারকে সহযোগিতা করবে বলেও জানায় প্ল্যাটফর্মটি। লাইকির পক্ষ থেকে বলা হয়, বাংলাদেশকে গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করে লাইকি। এজন্য, বাংলাদেশে আমাদের ব্যবহারকারীদের তথ্যের সুরক্ষা নিশ্চিতে বাংলাদেশে আমাদের সার্ভার রয়েছে। লাইকি সর্বদা স্থানীয় সরকার ও স্থানীয় আইন ও বিধির প্রতি শ্রদ্ধাশীল এবং সর্বদা সরকারকে সহযোগিতায় বিশ্বাসী। ব্যবহারকারীদের উন্নত অভিজ্ঞতা প্রদান করা ছাড়াও, আমরা ব্যবহারকারীদের সুরক্ষা অগ্রাধিকার দিয়ে বিবেচনা করি। যেসব বিষয় আমাদের নীতিমালা ও শোভনীয়তার মানদণ্ডের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয় কিংবা যেসব বিষয়ের শোভনীয়তার মানদণ্ড থেকে বিচ্যুতি ঘটেছে, লাইকিতে সে বিষয়গুলো প্রশ্রয় দেওয়া হয় না। এ বছরের জানুয়ারি থেকে মে মাস পর্যন্ত, নীতিমালার সঙ্গে সাংঘর্ষিক হওয়ার কারণে লাইকি মোট ৪২ হাজার ৭৫১টি অ্যাকাউন্ট নিষিদ্ধ করেছে, প্রায় ৮৭ লাখ ভিডিও প্রতি মাসে পেনাল্টির সম্মুখীন হয়েছে; যা বাংলাদেশ সরকারের অনলাইন পরিবেশ সুরক্ষিত রাখার আহ্বানের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।

অন্যদিকে বাংলাদেশে নিজস্ব কার্যালয় চালুর বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলে জানায় ইমো। ইমো জানায়, ইনস্ট্যান্ট ম্যাসেজিং প্ল্যাটফর্ম ইমো থেকে জানানো হয়, ইমো যে দেশ বা অঞ্চলেই কার্যক্রম পরিচালনা করুক, সেখানকার আইন ও বিধি মেনে চলার ক্ষেত্রে সর্বদা সচেষ্ট। বিশ্বজুড়েই ইমো নিয়ন্ত্রক সংস্থার সঙ্গে কাজ করছে। বাংলাদেশ আমাদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং ইতোমধ্যে বাংলাদেশে আমাদের স্থানীয় অফিস চালু করার বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন। এদেশে একটি নিরাপদ ও সুরক্ষিত ইন্টারনেট ইকোসিস্টেম তৈরিতে আমরা ধারাবাহিক বিনিয়োগ ও অংশীদারিত্ব করে যাব।

তবে সরকারের বিভিন্ন অনুসন্ধানের ক্ষেত্রে তথ্যগত সহায়তা প্রদানের ক্ষেত্রে এখনও নিজস্ব নিয়মেই হাঁটছে ফেসবুক। সরকার ফেসবুকের কাছ থেকে কাঙ্ক্ষিত সাহায্য পায় না এমন বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে পরিচয় প্রকাশ না করার শর্তে প্রতিষ্ঠানটির একটি সূত্র জানায়, সরকারের তথ্য সহায়তা বিষয়ক যে অনুরোধগুলো আসে, সেগুলো আমরা প্রযোজ্য আইন ও আমাদের নিজস্ব শর্তের আলোকে বিবেচনা করে উত্তর দেই। প্রতিটি অনুরোধ আমরা আইনি দৃষ্টিকোণ থেকে গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করি এবং আমরা চাইলে সেগুলো বাতিল করে দিতে পারি। আর যেসব অনুসন্ধানের বিষয় পুরোপুরি স্পষ্ট নয়, সেগুলোর বিষয়ে আমরা অধিকতর তথ্য চাই। তবে বিভিন্ন ধরনের কনটেন্টের ক্ষেত্রে বিশ্বজুড়ে আমাদের প্রায় ১৫ হাজার লোকবল কাজ করছেন, যারা কনটেন্ট পর্যবেক্ষণ করেন। তারা আন্তর্জাতিক প্রেক্ষাপটে কাজ করার পাশাপাশি স্থানীয় ভাষা সম্পর্কেও পারদর্শী। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় আমরা আরও বেশি বিনিয়োগ করছি।

Continue Reading
Click to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Highlights

জেনে নিন ফেসবুক নাকি ইউটিউবে আয় বেশি?

Published

on

টেক এক্সপ্রেস ডেস্ক:
বর্তমানে ইউটিউব ও ফেসবুকের মতো সামাজিক মাধ্যমগুলোর জনপ্রিয়তা বাড়ছে। সেইসঙ্গে অনেকের কাছেই এটি অর্থ আয়ের একটি মাধ্যম হিসাবে গড়ে উঠেছে। অনেকেই এখন পেশাদারিভাবে ইউটিউব ও ফেসবুকের জন্য কনটেন্ট তৈরি করছেন। কোনো কোনো কনটেন্ট নির্মাতা ইউটিউব ও ফেসবুক থেকে মাসে কয়েক লাখ টাকা উপার্জন করছেন।

মূলত মনিটাইজেশনের মাধ্যমে ফেসবুক ও ইউটিউব দুই জায়গা থেকেই ভালো টাকা আয় করা যায়। তবুও ক্রিয়েটরদের মধ্যে কেউ ফেসবুক, আবার কেউ ইউটিউবকে বেশি গুরুত্ব দেন। অনলাইন ভিডিও স্ট্রিমিংয়ের ক্ষেত্রে ফেসবুকের থেকে বেশি পুরোনো ইউটিউব। এছাড়াও এখানে নানা বিষয়ের কনটেন্ট আপলোড হয়। যা নজর কাড়ে মানুষের। অন্যদিকে ইউটিউবে ভøগিং চ্যানেলের সংখ্যা ধীরে ধীরে বাড়তে শুরু করেছে।

তবে এই দুই প্ল্যাটফর্মের মধ্যে কোন জায়গা থেকে সব থেকে বেশি টাকা আয় করা যায় জানেন? ইউটিউব না ফেসবুক কে বেশি টাকা দেয়? পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, প্রতি ১০ লাখ ভিউয়ে ফেসবুকে ২৫০ থেকে ২৬০ ডলার আয় হয়ে থাকে। যেখানে ইউটিউবে ভিডিও অনুুযায়ী ২০০০ ডলারের বেশিও আয় করা যায়। অর্থাৎ এ ক্ষেত্রে ইউটিউব এগিয়ে রয়েছে।

ফেসবুকে একাধিক মনিটাইজেশন টুল রয়েছে। যেমন- স্টার্স, ইন-ভিডিও পারচেস, ব্র্যান্ড কোলাবোরেশন ইত্যাদি। অন্যদিকে ইউটিউবেও রয়েছে অসংখ্য মনিটাইজেশন টুল। ইউটিউব পার্টনার প্রোগ্রামের অধীনে একাধিক উপায়ে টাকা উপার্জন করা যায়। যেমন – ইন-স্ট্রিম অ্যাড, স্পন্সরশিপ, সুপার চ্যাট ডোনেশন এবং চ্যানেল মেম্বারশিপ।

এক্ষেত্রে ফেসবুক থেকে এগিয়ে রয়েছে ইউটিউব। কারণ ইউটিউবে এনগেজমেন্ট বেশি হয়ে থাকে। পাশাপাশি ইউটিউবে ডাটা ইউসেজও অনেক বেশি। প্রতি ঘণ্টায় ১৬০ এমবি। যে কারণে ফেসবুকের থেকে মনিটাইজেসনের বিচারে এগিয়ে রয়েছে ইউটিউব।

Continue Reading

Highlights

রিয়েলফিল ক্যামেরা ফিচারের পরিধি বাড়াবে গুগল

Published

on

google

টেক এক্সপ্রেস ডেস্ক:
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তানির্ভর (এআই) নতুন ফটোগ্রাফি ফিচার চালু করতে কাজ করছে গুগল। নতুন এ ফিচার বা প্রযুক্তির উন্নয়নে কর্নেল ইউনিভার্সিটির গবেষকদের সঙ্গে কাজ করেছে কোম্পানিটি। এটি ব্যবহারকারীদের ছবির রেজল্যুশন বাড়ানোর পাশাপাশি এডিটিংয়ে সহায়তা করবে। খবর গিজচায়না।

পাঁচটি রেফারেন্সের পরিপ্রেক্ষিতে গুগলের নতুন ফিচারটি কাজ করবে বলে জানা গেছে। অফিশিয়াল বিবৃতির তথ্যানুযায়ী, রিয়েলফিল ডাউনলোড করা যাবে না-এমন এআই সফটওয়্যারে আঁকা ছবি নিয়ে কাজের সুবিধা দেবে। এ ছাড়া অনলাইনেও অনুরূপ সুবিধা থাকবে, যেটি ব্যবহার করে জেনারেটিভ মডেল তৈরি করা যাবে। মূলত ফিচারটি ব্যবহারকারীদের যেকোনো ছবি সহজে সম্পাদনার সুযোগ দেবে।

একটি গবেষণাপত্রের সূত্র ধরে রিয়েলফিলের এ প্রযুক্তির উন্নয়ন করা হয়েছে। গবেষণাপত্রটির শিরোনাম রেফারেন্স ড্রাইভেন জেনারেশন ফর অথেনটিক ইমেজ কমপ্লিশন। এখানে একাধিক রেফারেন্স থেকে কীভাবে মূল ছবি এডিট করা হয় সে বিষয়ে বিস্তারিত থাকবে। গুগলের দাবি রেফারেন্সে থাকা ছবি ব্যবহার করে ফিচারটি অন্য অ্যাপের তুলনায় ভালোভাবে কাজ করতে পারে।

প্রযুক্তিবিদদের মতে, এআইনির্ভর ফটোগ্রাফি টুল হিসেবে রিয়েলফিল আকর্ষণীয় হলেও এর সীমাবদ্ধতা রয়েছে। বর্তমানে প্রচলিত বেশকিছু ইমেজ জেনারেশন মডেলের তুলনায় এটি ধীরগতির। পিক্সেল স্মার্টফোন লাইনআপে নাইট সাইট মোডের মতো অ্যাডভান্সড কম্পিউট্যাশনাল ফটোগ্রাফি ফিচার যুক্ত করেছে গুগল।

সংশ্লিষ্টদের ধারণা, ভবিষ্যতে পিক্সেল ডিভাইস বা গুগল ফটোজ অ্যাপে চারটি যুক্ত করা হবে। যদি এটি যুক্ত হয় তখন ব্যবহারকারীরা এআই প্রযুক্তির সহায়তায় সহজে ছবি সম্পাদনা করতে পারবেন।

Continue Reading

Highlights

যেভাবে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট নিরাপদ রাখবেন

Published

on

whatsapp

টেক এক্সপ্রেস ডেস্ক:
বর্তমানে বেশ জনপ্রিয় মেসেজিং প্ল্যাটফর্ম হোয়াটসঅ্যাপ। দিন দিন বাড়ছে এর ব্যবহার। তবে হোয়াটসঅ্যাপে চ্যাট এবং ছবি ও ফাইল কীভাবে সুরক্ষিত রাখবেন তা জানেন না অনেকেই। এর ফলে সাইবার অপরাধীদের ব্ল্যাকমেইলিং, ফিশিং ও বিভিন্ন প্রতারণার শিকার হচ্ছেন কেউ কেউ। তবে কয়েকটি নিরাপত্তা ফিচার ব্যবহার করে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট সুরক্ষিত রাখা সম্ভব।

ডিসঅ্যাপিয়ারিং মেসেজ: হোয়াটসঅ্যাপে ডিসঅ্যাপিয়ারিং মেসেজ অপশন রয়েছে। যদি মনে হয় আপনার হোয়াটসঅ্যাপের ওপর কেউ নজরদারি চালাচ্ছে তা হলে এই অপশন অন করে দিন। এই অপশন চালু থাকলে নির্দিষ্ট সময় অন্তর মেসেজ ডিসঅ্যাপিয়ার বা মুছে যাবে।

অ্যান্ড-টু-অ্যান্ড এনক্রিপশন: হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট নিরাপত্তার দ্বিতীয় টিপস হলো অ্যান্ড-টু-অ্যান্ড এনক্রিপশন। সমস্ত চ্যাটে এই ফিচার অন করে রাখুন। এর সুবিধা হলো আপনি যাকে টেক্সট পাঠাচ্ছেন তিনি আর আপনি ছাড়া অন্য কেউ মেসেজ দেখতে পাবে না। অবৈধভাবে ঢুকে কেউ কোনো তথ্য দেখতে বা অ্যাকসেস করতে পারবে না। তাই ফাঁস হওয়ার ঝুঁকিও থাকবে না।

স্প্যাম কল বন্ধ করা: স্প্যাম কলের সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে। এর মাধ্যমে প্রতারণার শিকার হচ্ছেন কেউ কেউ। এই কল বন্ধ করার উপায় রয়েছে। হোয়াটসঅ্যাপ সেটিংসে গিয়ে সাইলেন্স আননোন কল অপশন অন করে দিন। এতে অপরিচিত ও স্প্যাম কল এড়িয়ে যেতে পারবেন।

চ্যাট লক: চ্যাট লক অপশনটিও বেশ কার্যকর। যদি মনে হয় আপনার ডিভাইস হ্যাক হয়েছে বা সাইবার হামলার কবলে পড়েছেন, তা হলে নির্দিষ্ট কোনো চ্যাট লক করে রাখতে পারেন। পাসওয়ার্ড বা বায়োমেট্রিক দিয়ে লক করা যায় চ্যাট। ওপরের এই ফিচারগুলো আপনার হোয়াটসঅ্যাপকে সুরক্ষিত রাখবে। এমনকি কোনো ব্যক্তিগত তথ্য ফাঁস হওয়া ঠেকাতে ভূমিকা রাখবে।

Continue Reading

Trending