Connect with us

Highlights

ফেসবুকে আপনার তথ্য ফাঁস হয়েছে কিনা জানবেন যেভাবে

Published

on

নিউজ ডেস্ক:
ফেসবুক ব্যবহারকারীদের তথ্য ফাঁস নিয়ে আলোচনা চলছে বিশ্বজুড়ে। সর্বশেষ বিশ্বের অন্তত ১০০টি দেশের প্রায় ৫৩ কোটি ৩০ লাখেরও বেশি গ্রাহকের ফেসবুক তথ্য ফাঁস হয়েছে। এর মধ্যে বাংলাদেশের ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৩৮ লাখেরও বেশি।

নিজের তথ্য ফাঁস হয়েছে কিনা এ নিয়ে উদ্বেগে আছেন ফেসবুক ব্যবহারকারীরা। ফলে ফাঁস হওয়া অ্যাকাউন্টগুলোর তালিকায় নাম আছে কিনা সেটি নিশ্চিত হতে চাচ্ছেন তারা। তথ্য ফাঁস বিষয়ে যারা নিশ্চিত হতে চান তাদের সহযোগিতা করতে এগিয়ে এসেছে ‘হ্যাভআইবিনপনড’ নামের একটি ওয়েবসাইট।

ইউরোপের প্রযুক্তিবিষয়ক সংবাদমাধ্যম টিএনডাব্লিউ এক প্রতিবেদনে জানায়, ফেসবুক ব্যবহারকারীদের তথ্য ফাঁসের ঘটনায় যেসব ই-মেইল আইডি উন্মুক্ত হয়েছে সেগুলোকে একসঙ্গে নিজেদের সাইটে আপলোড করেছে হ্যাভআইবিনপনড ডট কম। পাশাপাশি অন্যান্য সময় তথ্য ফাঁসের ঘটনায় উন্মুক্ত হওয়া ই-মেইল আইডিও এই তালিকায় স্থান পেয়েছে। ফাঁস হওয়া ই-মেইল আইডির তালিকায় আপনার মেইল আছে কিনা তা নিশ্চিত হতে ধাপগুলো অনুসরণ করুন-

১। প্রথমেই হ্যাভআইবিনপনড ডট কম সাইটে প্রবেশ করুন

২। এবার নির্ধারিত ঘরে আপনার ই-মেইল আইডি টাইপ করে পাশের অপশনে ক্লিক করতে হবে

৩। যদি আপনার ই-মেইল ফাঁস হয়ে থাকে তাহলে আপনি একটি সতর্ক বার্তা পাবেন

আপনার ই-মেইল ফাঁস হয়ে থাকলে সতর্কবার্তা পাওয়ার পর পরই পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করতে হবে। একইসঙ্গে চালু করতে হবে টু-ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন। এখান থেকে সতর্ক বার্তা পাওয়া মানে শুধু এবার নয়, অন্য যেকোনও ঘটনায় আপনার ই-মেইলটি ফাঁস হয়ে থাকতে পারে।

হ্যাভআইবিনপনড ডট কম ওয়েবসাইটের প্রতিষ্ঠাতা ই-মেইলের পাশাপাশি ফাঁস হওয়া ফোন নম্বরগুলোকেও একসঙ্গে আপলোডের বিষয়টি বিবেচনায় রেখেছে। ফোন নম্বরগুলো আপলোড করা হলে আপনি বুঝতে পারবেন ফাঁস হওয়া তথ্যের তালিকায় আপনার ফোন নম্বরটি আছে কিনা।

প্রসঙ্গত, এবার বিশ্বের অন্তত ১০০টি দেশের প্রায় ৫৩ কোটি ৩০ লাখেরও বেশি গ্রাহকের ফেসবুক তথ্য ফাঁস হওয়ার খবর সামনে এসেছে। এরমধ্যে বাংলাদেশের ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৩৮ লাখেরও বেশি। পাশের দেশ ভারতের তথ্য ফাঁস হওয়া ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৬১ লাখ।

এ বিষয়ে মার্কিন সংবাদমাধ্যম বিজনেস ইনসাইডারের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, বিশ্বের ১০৬টি দেশের ফেসবুক ব্যবহারকারীদের ব্যক্তিগত তথ্য ফাঁস হয়েছে। এর মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের ৩ কোটি ২০ লাখ, যুক্তরাজ্যের ১ কোটি ১০ লাখ এবং ভারতের ৬০ লাখেরও বেশি ফেসবুক ব্যবহারকারী তথ্য ফাঁসের তালিকায় রয়েছেন।

Continue Reading
Click to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Highlights

জেনে নিন ফেসবুক নাকি ইউটিউবে আয় বেশি?

Published

on

টেক এক্সপ্রেস ডেস্ক:
বর্তমানে ইউটিউব ও ফেসবুকের মতো সামাজিক মাধ্যমগুলোর জনপ্রিয়তা বাড়ছে। সেইসঙ্গে অনেকের কাছেই এটি অর্থ আয়ের একটি মাধ্যম হিসাবে গড়ে উঠেছে। অনেকেই এখন পেশাদারিভাবে ইউটিউব ও ফেসবুকের জন্য কনটেন্ট তৈরি করছেন। কোনো কোনো কনটেন্ট নির্মাতা ইউটিউব ও ফেসবুক থেকে মাসে কয়েক লাখ টাকা উপার্জন করছেন।

মূলত মনিটাইজেশনের মাধ্যমে ফেসবুক ও ইউটিউব দুই জায়গা থেকেই ভালো টাকা আয় করা যায়। তবুও ক্রিয়েটরদের মধ্যে কেউ ফেসবুক, আবার কেউ ইউটিউবকে বেশি গুরুত্ব দেন। অনলাইন ভিডিও স্ট্রিমিংয়ের ক্ষেত্রে ফেসবুকের থেকে বেশি পুরোনো ইউটিউব। এছাড়াও এখানে নানা বিষয়ের কনটেন্ট আপলোড হয়। যা নজর কাড়ে মানুষের। অন্যদিকে ইউটিউবে ভøগিং চ্যানেলের সংখ্যা ধীরে ধীরে বাড়তে শুরু করেছে।

তবে এই দুই প্ল্যাটফর্মের মধ্যে কোন জায়গা থেকে সব থেকে বেশি টাকা আয় করা যায় জানেন? ইউটিউব না ফেসবুক কে বেশি টাকা দেয়? পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, প্রতি ১০ লাখ ভিউয়ে ফেসবুকে ২৫০ থেকে ২৬০ ডলার আয় হয়ে থাকে। যেখানে ইউটিউবে ভিডিও অনুুযায়ী ২০০০ ডলারের বেশিও আয় করা যায়। অর্থাৎ এ ক্ষেত্রে ইউটিউব এগিয়ে রয়েছে।

ফেসবুকে একাধিক মনিটাইজেশন টুল রয়েছে। যেমন- স্টার্স, ইন-ভিডিও পারচেস, ব্র্যান্ড কোলাবোরেশন ইত্যাদি। অন্যদিকে ইউটিউবেও রয়েছে অসংখ্য মনিটাইজেশন টুল। ইউটিউব পার্টনার প্রোগ্রামের অধীনে একাধিক উপায়ে টাকা উপার্জন করা যায়। যেমন – ইন-স্ট্রিম অ্যাড, স্পন্সরশিপ, সুপার চ্যাট ডোনেশন এবং চ্যানেল মেম্বারশিপ।

এক্ষেত্রে ফেসবুক থেকে এগিয়ে রয়েছে ইউটিউব। কারণ ইউটিউবে এনগেজমেন্ট বেশি হয়ে থাকে। পাশাপাশি ইউটিউবে ডাটা ইউসেজও অনেক বেশি। প্রতি ঘণ্টায় ১৬০ এমবি। যে কারণে ফেসবুকের থেকে মনিটাইজেসনের বিচারে এগিয়ে রয়েছে ইউটিউব।

Continue Reading

Highlights

রিয়েলফিল ক্যামেরা ফিচারের পরিধি বাড়াবে গুগল

Published

on

google

টেক এক্সপ্রেস ডেস্ক:
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তানির্ভর (এআই) নতুন ফটোগ্রাফি ফিচার চালু করতে কাজ করছে গুগল। নতুন এ ফিচার বা প্রযুক্তির উন্নয়নে কর্নেল ইউনিভার্সিটির গবেষকদের সঙ্গে কাজ করেছে কোম্পানিটি। এটি ব্যবহারকারীদের ছবির রেজল্যুশন বাড়ানোর পাশাপাশি এডিটিংয়ে সহায়তা করবে। খবর গিজচায়না।

পাঁচটি রেফারেন্সের পরিপ্রেক্ষিতে গুগলের নতুন ফিচারটি কাজ করবে বলে জানা গেছে। অফিশিয়াল বিবৃতির তথ্যানুযায়ী, রিয়েলফিল ডাউনলোড করা যাবে না-এমন এআই সফটওয়্যারে আঁকা ছবি নিয়ে কাজের সুবিধা দেবে। এ ছাড়া অনলাইনেও অনুরূপ সুবিধা থাকবে, যেটি ব্যবহার করে জেনারেটিভ মডেল তৈরি করা যাবে। মূলত ফিচারটি ব্যবহারকারীদের যেকোনো ছবি সহজে সম্পাদনার সুযোগ দেবে।

একটি গবেষণাপত্রের সূত্র ধরে রিয়েলফিলের এ প্রযুক্তির উন্নয়ন করা হয়েছে। গবেষণাপত্রটির শিরোনাম রেফারেন্স ড্রাইভেন জেনারেশন ফর অথেনটিক ইমেজ কমপ্লিশন। এখানে একাধিক রেফারেন্স থেকে কীভাবে মূল ছবি এডিট করা হয় সে বিষয়ে বিস্তারিত থাকবে। গুগলের দাবি রেফারেন্সে থাকা ছবি ব্যবহার করে ফিচারটি অন্য অ্যাপের তুলনায় ভালোভাবে কাজ করতে পারে।

প্রযুক্তিবিদদের মতে, এআইনির্ভর ফটোগ্রাফি টুল হিসেবে রিয়েলফিল আকর্ষণীয় হলেও এর সীমাবদ্ধতা রয়েছে। বর্তমানে প্রচলিত বেশকিছু ইমেজ জেনারেশন মডেলের তুলনায় এটি ধীরগতির। পিক্সেল স্মার্টফোন লাইনআপে নাইট সাইট মোডের মতো অ্যাডভান্সড কম্পিউট্যাশনাল ফটোগ্রাফি ফিচার যুক্ত করেছে গুগল।

সংশ্লিষ্টদের ধারণা, ভবিষ্যতে পিক্সেল ডিভাইস বা গুগল ফটোজ অ্যাপে চারটি যুক্ত করা হবে। যদি এটি যুক্ত হয় তখন ব্যবহারকারীরা এআই প্রযুক্তির সহায়তায় সহজে ছবি সম্পাদনা করতে পারবেন।

Continue Reading

Highlights

যেভাবে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট নিরাপদ রাখবেন

Published

on

whatsapp

টেক এক্সপ্রেস ডেস্ক:
বর্তমানে বেশ জনপ্রিয় মেসেজিং প্ল্যাটফর্ম হোয়াটসঅ্যাপ। দিন দিন বাড়ছে এর ব্যবহার। তবে হোয়াটসঅ্যাপে চ্যাট এবং ছবি ও ফাইল কীভাবে সুরক্ষিত রাখবেন তা জানেন না অনেকেই। এর ফলে সাইবার অপরাধীদের ব্ল্যাকমেইলিং, ফিশিং ও বিভিন্ন প্রতারণার শিকার হচ্ছেন কেউ কেউ। তবে কয়েকটি নিরাপত্তা ফিচার ব্যবহার করে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট সুরক্ষিত রাখা সম্ভব।

ডিসঅ্যাপিয়ারিং মেসেজ: হোয়াটসঅ্যাপে ডিসঅ্যাপিয়ারিং মেসেজ অপশন রয়েছে। যদি মনে হয় আপনার হোয়াটসঅ্যাপের ওপর কেউ নজরদারি চালাচ্ছে তা হলে এই অপশন অন করে দিন। এই অপশন চালু থাকলে নির্দিষ্ট সময় অন্তর মেসেজ ডিসঅ্যাপিয়ার বা মুছে যাবে।

অ্যান্ড-টু-অ্যান্ড এনক্রিপশন: হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট নিরাপত্তার দ্বিতীয় টিপস হলো অ্যান্ড-টু-অ্যান্ড এনক্রিপশন। সমস্ত চ্যাটে এই ফিচার অন করে রাখুন। এর সুবিধা হলো আপনি যাকে টেক্সট পাঠাচ্ছেন তিনি আর আপনি ছাড়া অন্য কেউ মেসেজ দেখতে পাবে না। অবৈধভাবে ঢুকে কেউ কোনো তথ্য দেখতে বা অ্যাকসেস করতে পারবে না। তাই ফাঁস হওয়ার ঝুঁকিও থাকবে না।

স্প্যাম কল বন্ধ করা: স্প্যাম কলের সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে। এর মাধ্যমে প্রতারণার শিকার হচ্ছেন কেউ কেউ। এই কল বন্ধ করার উপায় রয়েছে। হোয়াটসঅ্যাপ সেটিংসে গিয়ে সাইলেন্স আননোন কল অপশন অন করে দিন। এতে অপরিচিত ও স্প্যাম কল এড়িয়ে যেতে পারবেন।

চ্যাট লক: চ্যাট লক অপশনটিও বেশ কার্যকর। যদি মনে হয় আপনার ডিভাইস হ্যাক হয়েছে বা সাইবার হামলার কবলে পড়েছেন, তা হলে নির্দিষ্ট কোনো চ্যাট লক করে রাখতে পারেন। পাসওয়ার্ড বা বায়োমেট্রিক দিয়ে লক করা যায় চ্যাট। ওপরের এই ফিচারগুলো আপনার হোয়াটসঅ্যাপকে সুরক্ষিত রাখবে। এমনকি কোনো ব্যক্তিগত তথ্য ফাঁস হওয়া ঠেকাতে ভূমিকা রাখবে।

Continue Reading

Trending