Connect with us

Highlights

ইন্টারনেট স্পীড বৃদ্ধি করার কার্যকরী কিছু উপায়

Published

on

নিউজ ডেস্ক:
বর্তমান সময়ে সারা বাংলাদেশে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা যে হারে বৃদ্ধি পেতে শুরু করেছে তা সত্যিই অভাবনীয়। ধারণা করা হচ্ছে খুব শীঘ্রই বিশ্বের উন্নত ইন্টারনেট ব্যবহারকারী দেশগুলো কে ছাড়িয়ে যাবে বাংলাদেশ। লকডাউনের মধ্যে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা প্রায় দেড় গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। ঘরবন্দী মানুষগুলো সময় কাটানোর জন্য ব্যবহার করছে ইন্টারনেটকে ।

সুতরাং এমন অবস্থায় ইন্টারনেটের গতি কমে যাবে এটাই স্বাভাবিক। তাহলে ইন্টারনেট গতি স্বাভাবিক রাখার জন্য কি করা উচিত চলুন বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক : –

ফোন রিস্টার্ট করুন :
এটি হলো সবচেয়ে সহজ উপায়। করোনাকালীন সময় দেখা গিয়েছে 4G নেটওয়ার্ক ব্য়বহার করেও ফোনে ইন্টারনেটের স্পিড 2G মতো চলে। এমতাবস্থায় 4g কানেকশন কে দীর্ঘ সময় ধরে টিকিয়ে রাখার জন্য ফোনটা রিস্টার্ট দিতে পারেন। আশা করি আধঘন্টা থেকে ১ ঘন্টা পর্যন্ত ইন্টারনেট স্পিড ঠিকঠাক থাকবে।

ফোনের ফ্লাইট মোড অফ করে পুনরায় অন করুন :

ফোন রিস্টার্ট করাটা অনেকাংশে সময় সাপেক্ষ একটি ব্যাপার। সেই ক্ষেত্রে আপনি ফোনের ফ্লাইট অন করে পুনরায় অফ করতে পারেন ।এতে করে ১০ থেকে ১৫ মিনিট পর্যন্ত আপনার ইন্টারনেট স্পিড ঠিকঠাক থাকবে।

ফোনে থাকা অটো ডাউনলোডিং সিস্টেম গুলো বন্ধ করে রাখুন :

এটি যেমন আপনার ইন্টারনেট স্পিড কে আরো গতিশীল করবে। একই সাথে আপনার প্রিপেইড প্যাকেজ ইন্টারনেট খরচ অনেকাংশে বাঁচিয়ে আনবে। অনেক সময় আমাদের ডাটা প্যাক থেকে হু হু করে ইন্টারনেট ফুরিয়ে যেতে শুরু করে । এর পেছনের মূল কারণ হলো অটো ডাউনলোডিং সিস্টেম। সুতরাং আপনি যদি এই অটো ডাউনলোডিং সিস্টেম টি বন্ধ করে রাখেন তাহলে অনেকাংশে আপনার ইন্টারনেট স্পিড বেড়ে যাবে ।

ফোনের নেটওয়ার্ক সেটিংস রিসেট করুন :

ফোনের নেটওয়ার্ক সেটিংস রিসেট করলে এটি স্পিড কে গতিশীল করতে অনেক সহায়তা করবে। অর্থাৎ আপনার ফোনটি যদি 4g হওয়া সত্বেও ইন্টারনেট স্পিড 3g হয়ে থাকে তাহলে সেই ক্ষেত্রে প্রথমে নেটওয়ার্ক সেটিংস এ গিয়ে অপশন সিলেক্ট করুন অতঃপর 4g অপশন সিলেক্ট করে নিন। আশা করা যায় এতে করে ইন্টারনেট স্পিড অনেকক্ষণ থাকবে ।

অবশেষে শেষ অব্দি একটি কথা মেনে নিতেই হয়। লকডাউন এর ভেতরে ইন্টারনেট স্পিড তুলনামূলক কম থাকবে। এমনটাই স্বাভাবিক। কেননা একই সঙ্গে অনেক মানুষ এই সময়টিতে ইন্টারনেট সংযোগ ব্যবহার করে। থাকেন সুতরাং উপরোক্ত সকল ধরনের টিপস ব্যবহার করলেও ইন্টারনেট স্পিড ২০ থেকে ৩০ মিনিটের বেশিক্ষণ স্টেবল থাকবে না ।

Continue Reading
Click to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Highlights

জেনে নিন ফেসবুক নাকি ইউটিউবে আয় বেশি?

Published

on

টেক এক্সপ্রেস ডেস্ক:
বর্তমানে ইউটিউব ও ফেসবুকের মতো সামাজিক মাধ্যমগুলোর জনপ্রিয়তা বাড়ছে। সেইসঙ্গে অনেকের কাছেই এটি অর্থ আয়ের একটি মাধ্যম হিসাবে গড়ে উঠেছে। অনেকেই এখন পেশাদারিভাবে ইউটিউব ও ফেসবুকের জন্য কনটেন্ট তৈরি করছেন। কোনো কোনো কনটেন্ট নির্মাতা ইউটিউব ও ফেসবুক থেকে মাসে কয়েক লাখ টাকা উপার্জন করছেন।

মূলত মনিটাইজেশনের মাধ্যমে ফেসবুক ও ইউটিউব দুই জায়গা থেকেই ভালো টাকা আয় করা যায়। তবুও ক্রিয়েটরদের মধ্যে কেউ ফেসবুক, আবার কেউ ইউটিউবকে বেশি গুরুত্ব দেন। অনলাইন ভিডিও স্ট্রিমিংয়ের ক্ষেত্রে ফেসবুকের থেকে বেশি পুরোনো ইউটিউব। এছাড়াও এখানে নানা বিষয়ের কনটেন্ট আপলোড হয়। যা নজর কাড়ে মানুষের। অন্যদিকে ইউটিউবে ভøগিং চ্যানেলের সংখ্যা ধীরে ধীরে বাড়তে শুরু করেছে।

তবে এই দুই প্ল্যাটফর্মের মধ্যে কোন জায়গা থেকে সব থেকে বেশি টাকা আয় করা যায় জানেন? ইউটিউব না ফেসবুক কে বেশি টাকা দেয়? পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, প্রতি ১০ লাখ ভিউয়ে ফেসবুকে ২৫০ থেকে ২৬০ ডলার আয় হয়ে থাকে। যেখানে ইউটিউবে ভিডিও অনুুযায়ী ২০০০ ডলারের বেশিও আয় করা যায়। অর্থাৎ এ ক্ষেত্রে ইউটিউব এগিয়ে রয়েছে।

ফেসবুকে একাধিক মনিটাইজেশন টুল রয়েছে। যেমন- স্টার্স, ইন-ভিডিও পারচেস, ব্র্যান্ড কোলাবোরেশন ইত্যাদি। অন্যদিকে ইউটিউবেও রয়েছে অসংখ্য মনিটাইজেশন টুল। ইউটিউব পার্টনার প্রোগ্রামের অধীনে একাধিক উপায়ে টাকা উপার্জন করা যায়। যেমন – ইন-স্ট্রিম অ্যাড, স্পন্সরশিপ, সুপার চ্যাট ডোনেশন এবং চ্যানেল মেম্বারশিপ।

এক্ষেত্রে ফেসবুক থেকে এগিয়ে রয়েছে ইউটিউব। কারণ ইউটিউবে এনগেজমেন্ট বেশি হয়ে থাকে। পাশাপাশি ইউটিউবে ডাটা ইউসেজও অনেক বেশি। প্রতি ঘণ্টায় ১৬০ এমবি। যে কারণে ফেসবুকের থেকে মনিটাইজেসনের বিচারে এগিয়ে রয়েছে ইউটিউব।

Continue Reading

Highlights

রিয়েলফিল ক্যামেরা ফিচারের পরিধি বাড়াবে গুগল

Published

on

google

টেক এক্সপ্রেস ডেস্ক:
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তানির্ভর (এআই) নতুন ফটোগ্রাফি ফিচার চালু করতে কাজ করছে গুগল। নতুন এ ফিচার বা প্রযুক্তির উন্নয়নে কর্নেল ইউনিভার্সিটির গবেষকদের সঙ্গে কাজ করেছে কোম্পানিটি। এটি ব্যবহারকারীদের ছবির রেজল্যুশন বাড়ানোর পাশাপাশি এডিটিংয়ে সহায়তা করবে। খবর গিজচায়না।

পাঁচটি রেফারেন্সের পরিপ্রেক্ষিতে গুগলের নতুন ফিচারটি কাজ করবে বলে জানা গেছে। অফিশিয়াল বিবৃতির তথ্যানুযায়ী, রিয়েলফিল ডাউনলোড করা যাবে না-এমন এআই সফটওয়্যারে আঁকা ছবি নিয়ে কাজের সুবিধা দেবে। এ ছাড়া অনলাইনেও অনুরূপ সুবিধা থাকবে, যেটি ব্যবহার করে জেনারেটিভ মডেল তৈরি করা যাবে। মূলত ফিচারটি ব্যবহারকারীদের যেকোনো ছবি সহজে সম্পাদনার সুযোগ দেবে।

একটি গবেষণাপত্রের সূত্র ধরে রিয়েলফিলের এ প্রযুক্তির উন্নয়ন করা হয়েছে। গবেষণাপত্রটির শিরোনাম রেফারেন্স ড্রাইভেন জেনারেশন ফর অথেনটিক ইমেজ কমপ্লিশন। এখানে একাধিক রেফারেন্স থেকে কীভাবে মূল ছবি এডিট করা হয় সে বিষয়ে বিস্তারিত থাকবে। গুগলের দাবি রেফারেন্সে থাকা ছবি ব্যবহার করে ফিচারটি অন্য অ্যাপের তুলনায় ভালোভাবে কাজ করতে পারে।

প্রযুক্তিবিদদের মতে, এআইনির্ভর ফটোগ্রাফি টুল হিসেবে রিয়েলফিল আকর্ষণীয় হলেও এর সীমাবদ্ধতা রয়েছে। বর্তমানে প্রচলিত বেশকিছু ইমেজ জেনারেশন মডেলের তুলনায় এটি ধীরগতির। পিক্সেল স্মার্টফোন লাইনআপে নাইট সাইট মোডের মতো অ্যাডভান্সড কম্পিউট্যাশনাল ফটোগ্রাফি ফিচার যুক্ত করেছে গুগল।

সংশ্লিষ্টদের ধারণা, ভবিষ্যতে পিক্সেল ডিভাইস বা গুগল ফটোজ অ্যাপে চারটি যুক্ত করা হবে। যদি এটি যুক্ত হয় তখন ব্যবহারকারীরা এআই প্রযুক্তির সহায়তায় সহজে ছবি সম্পাদনা করতে পারবেন।

Continue Reading

Highlights

যেভাবে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট নিরাপদ রাখবেন

Published

on

whatsapp

টেক এক্সপ্রেস ডেস্ক:
বর্তমানে বেশ জনপ্রিয় মেসেজিং প্ল্যাটফর্ম হোয়াটসঅ্যাপ। দিন দিন বাড়ছে এর ব্যবহার। তবে হোয়াটসঅ্যাপে চ্যাট এবং ছবি ও ফাইল কীভাবে সুরক্ষিত রাখবেন তা জানেন না অনেকেই। এর ফলে সাইবার অপরাধীদের ব্ল্যাকমেইলিং, ফিশিং ও বিভিন্ন প্রতারণার শিকার হচ্ছেন কেউ কেউ। তবে কয়েকটি নিরাপত্তা ফিচার ব্যবহার করে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট সুরক্ষিত রাখা সম্ভব।

ডিসঅ্যাপিয়ারিং মেসেজ: হোয়াটসঅ্যাপে ডিসঅ্যাপিয়ারিং মেসেজ অপশন রয়েছে। যদি মনে হয় আপনার হোয়াটসঅ্যাপের ওপর কেউ নজরদারি চালাচ্ছে তা হলে এই অপশন অন করে দিন। এই অপশন চালু থাকলে নির্দিষ্ট সময় অন্তর মেসেজ ডিসঅ্যাপিয়ার বা মুছে যাবে।

অ্যান্ড-টু-অ্যান্ড এনক্রিপশন: হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট নিরাপত্তার দ্বিতীয় টিপস হলো অ্যান্ড-টু-অ্যান্ড এনক্রিপশন। সমস্ত চ্যাটে এই ফিচার অন করে রাখুন। এর সুবিধা হলো আপনি যাকে টেক্সট পাঠাচ্ছেন তিনি আর আপনি ছাড়া অন্য কেউ মেসেজ দেখতে পাবে না। অবৈধভাবে ঢুকে কেউ কোনো তথ্য দেখতে বা অ্যাকসেস করতে পারবে না। তাই ফাঁস হওয়ার ঝুঁকিও থাকবে না।

স্প্যাম কল বন্ধ করা: স্প্যাম কলের সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে। এর মাধ্যমে প্রতারণার শিকার হচ্ছেন কেউ কেউ। এই কল বন্ধ করার উপায় রয়েছে। হোয়াটসঅ্যাপ সেটিংসে গিয়ে সাইলেন্স আননোন কল অপশন অন করে দিন। এতে অপরিচিত ও স্প্যাম কল এড়িয়ে যেতে পারবেন।

চ্যাট লক: চ্যাট লক অপশনটিও বেশ কার্যকর। যদি মনে হয় আপনার ডিভাইস হ্যাক হয়েছে বা সাইবার হামলার কবলে পড়েছেন, তা হলে নির্দিষ্ট কোনো চ্যাট লক করে রাখতে পারেন। পাসওয়ার্ড বা বায়োমেট্রিক দিয়ে লক করা যায় চ্যাট। ওপরের এই ফিচারগুলো আপনার হোয়াটসঅ্যাপকে সুরক্ষিত রাখবে। এমনকি কোনো ব্যক্তিগত তথ্য ফাঁস হওয়া ঠেকাতে ভূমিকা রাখবে।

Continue Reading

Trending