Connect with us

Tech News

মঞ্জুর শাহরিয়ারকে তাৎক্ষণিক বদলির নেপথ্যে!

Published

on

কোন ঘটনার গভীরে না গিয়ে কেন আমরা এমন মন্তব্যের ঝর তুলি! আপনি যদি ভেবে থাকেন যে,গতকাল শুধু আড়ং এ হানা দেয়ায় কারণেই মঞ্জুর মোহাম্মদ শাহরিয়ারকে ঢাকা থেকে খুলনায় বদলি করা হয়েছে? তাহলে আমি দৃঢ়ভাবে বলছি কারণ শুধু এটা ই নয়।

চলুন একটু পেছনের দিকে যাই, মঞ্জুর মোহাম্মদ শাহরিয়ার ভোক্তা অধিকারের ব্যাপারে শুরু থেকেই সততা নিয়ে স্বচ্ছতার সাথে কাজ করে আসছিলেন। অনেকটা মরিয়া হয়ে উঠেছিলেন বছরের পর বছর নিপীড়িত মানুষের অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে। তারপর যখন প্রধানমন্ত্রী সরাসরি নির্দেশ দিয়েছিলেন দুর্নীতির বিরুদ্ধে যুদ্ধের, তখন তিনি আর কাউকে তোয়াক্কা না করে বাংলাদেশের অনেক বড় বড় বেনিয়াদের অপরাধ এবং অপকর্মের আখড়ায় হাত দিয়ে ফেলেছিলেন।

কিন্তু সমস্যা হলো যাদের আখড়ায় ভদ্রলোক হাত দিয়েছিলেন তারা সবাই বাংলাদেশের এক একজন অঘোষিত মাফিয়া। এরা যখন যে রাজনৈতিক দলের সরকার ক্ষমতায় আসে তখন সে দলে কোটি কোটি টাকা ডোনেট করে। অঢেল টাকার উপহার সামগ্রীর বিনিময়ে কিনে ফেলে হোমরাচোমরা নেতাদেরকে। আর সচিবালয়ের সব দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তারাও খুব সহজেই চলে আসে এই বিকিকিনির হাটে।

তবে যে সব সৎ এবং দায়িত্বশীল সরকারি কর্মকর্তাদের ওরা বাগে আনতে না পারে তাদের নামের তালিকাও এই ব্যবসায়ী নামক মাফিয়া সিন্ডিকেটের কাছে থাকে। এই মাফিয়া সিন্ডিকেট ওৎ পেতে থাকে কখন কিভাবে সেই লিস্টেড কর্মকর্তাকে রাস্তা থেকে সরিয়ে ফেলা যায়। সেই সিন্ডিকেটে শুধু ব্যাবসায়ী মালিক নয় বরং মালিকদের কাছ থেকে সুবিধা ভোগকারী দালালরাও থাকে। সঙ্গত কারণেই সেই সিন্ডিকেট মাফিয়াদের শেকড় বা পিলার অনেক গভীর পর্যন্ত বিস্তৃত থাকে।

যেহেতু মঞ্জুর মোহাম্মদ একদিকে সৎ তাকে কোন ভাবে এতো দিনেও কিনে ফেলা যায়নি,তার উপর উল্টো এই লোক ঢাকা শহরের নামকরা শপিংমল, নারী মাফিয়াদের বিউটি পার্লার, বড় বড় হসপিটাল কাউকেই ছাড় দেয়নি তাই সব প্রতিষ্ঠানের কর্ণধারদের সিন্ডিকেট তলোয়ারে শান দিয়েই ছিলো।

এরপর গতকাল যখন আড়ং-এ হাত দিয়েছে সেখানেও বর্তমান কর্ণধার আরেক ব্যবসায়ী মাফিয়া নারী তামারা হাসান আবেদ, যার বাবা ফজলে হাসান আবেদ ব্রাক এর প্রতিষ্ঠাতা। ব্রাক এবং আড়ং একই মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান। ব্রাক যে দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে লোন দেয় তাদের ভাগ্য উন্নয়ন করবে বলে কিন্তু কোন কারণে সেই লোনের টাকা পরিশোধ করতে না পারলে সেই দরিদ্র ব্যক্তির গোয়ালের গরু, ঘরের চালের টিন খুলে আনার খবর আমরা অনেকেই জানি।

১৯৭৮ সালে প্রতিষ্ঠিত আড়ং এবং প্রতিষ্ঠাতা বাবার দায়িত্ব যে কন্যা তামারা আরো শক্ত হাতে পরিচালনা করছে তার ফল তো কয়েক বছর থেকে আরো নোংরা ভাবেই দেখে আসছি ১৭০ টাকার বিছানার চাদরের গায়ে কারখানার প্রাইস ট্যাগ না উঠিয়ে তার উপরে নতুন করে আড়ং এর ২৫০০ টাকার প্রাইস ট্যাগ লাগিয়ে বিক্রির প্রতিবাদ দুবছর আগেই তো দেখেছিলাম। তারপরেও কি আড়ংয়ের কেউ কিছু করতে পেরেছিলো! পারেনি তো, আর পারবেইবা কেন ১৯৭৮ সালে জিয়ার প্রিয়ভাজন হয়ে সে আমলেই যখন খুটি গেড়েছিল সে কি আর এমনি এমনি! গত ৪১ বছর আড়ং যা পরিয়েছে সমাজের তথাকথিত এলিট শ্রেণী সেটা পরেছে মহানন্দে। নতুন নতুন টাকা চোখে দেখা লোক জনেরা পণ্য নয় শুধু ব্রান্ডনেম কিনে নিজেদের এলিট সাজাতে ছুটে যায় আড়ং এ। কারণ ওদের টাকা তো আর আমাদের মতো কষ্টার্জিত সৎ পথের নয় তাই পণ্যের মান বোঝার সামর্থ্য ওদের নেই।

যা বলছিলাম, বাংলাদেশের প্রতিটি ইঞ্চিকে যারা প্রতিনিয়ত বিষাক্ত করে তুলছে। বাচ্চাদের খাবার,পানি, ওষুধ, দুধ, ফল, মাছ,সবজি সহ সকল কিছুতে যখন ভেজাল মিশিয়ে মানুষের জন্য মৃত্যুকূপ তৈরী করে কোটি কোটি টাকার পাহাড় বানানো ব্যাবসায়ী মাফিয়াদের কমবেশি আমরা সবাই চিনি এবং চিনে ফেলেছিলো মঞ্জুর মোহাম্মদ শাহরিয়ার নিজেও। তাই সেই চেনা মাফিয়াদের ডেরায় যখন একের পর এক হাত দিয়ে যাচ্ছিলো এই ভদ্রলোক! তাহলে ওরাই বা ছাড়বে কেন? শুধু তো ট্রান্সফার করিয়েছে ঢাকা থেকে খুলনায় ভাগ্যিস পৃথিবী থেকেই ট্রান্সফার করে দেয়নি!

এসব ব্যবসায়ী মাফিয়াদের সমস্ত শক্তি হচ্ছে ব্লাক মানি বা কালোটাকা। শক্তির উৎস কালো টাক দিয়েই এরা রাজনীতি ও নিয়ন্ত্রণ করে। তাই সেখানে যখন পর পর এতো বার এতো জন বাধাগ্রস্ত হয়েছে তবে কি এভাবে দেখতেই থাকবে মঞ্জুর মোহাম্মদ শাহরিয়ার এর বিরত্বগাথা!

তাই সব ব্যবসায়ী মাফিয়া সিন্ডিকেট কাল একত্র হয়ে মাত্র কয়েক ঘন্টার মধ্যে বেচারাকে স্ট্যান্ড রিলিজ শুধু নয় সেই সাথে দপ্তর বদলে দিয়ে নিজেদের ক্ষমতার কিছুটা ঝলক দেখিয়ে দিয়েছে। সেই সাথে ওরা মৌন ম্যাসেজ দিয়ে সবাইকে এটা বুঝিয়ে দিয়েছে যে,পরবর্তীতে কেউ ওদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ালে তাদের অবস্থা আরো খারাপ করার ক্ষমতা ওরা রাখে।

ওরা এভাবেই সারা জীবন বাংলাদেশের মানুষের রক্ত চুষে খাবে আর টাকার পাহাড় বানিয়ে নিজেরা এবং নিজেদের আপন জনদের বিদেশে পাঠিয়ে সুস্থ স্বাভাবিক জীবন নিশ্চিত করে বাংলাদেশের মানুষকে ধুকে ধুকে মেরে ফেলবে। তবু ওদের বিরুদ্ধে টু শব্দ টি করার অধিকার ও কারো থাকতে পারবেনা! [মাকসুদা সুলতানা ঐক্য]। (লেখকের ফেসবুক স্ট্যাটাস থেকে নেওয়া)

Continue Reading

Highlights

বিপুল সংখ্যক অ্যান্টিভাইরাস ব্যবহারকারীর অ্যাকাউন্ট হ্যাকড

Published

on

জনপ্রিয় অ্যান্টিভাইরাস ‘নর্টন’-এর হাজার হাজার গ্রাহকের অ্যাকাউন্ট হ্যাক হয়েছে। হ্যাকারেরা গ্রাহকদের পাসওয়ার্ড ম্যানেজারে প্রবেশাধিকার পেয়ে থাকতে পারে বলে এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে কোম্পানিটি। গ্রাহকদের পরিচয় সুরক্ষা ও সাইবার নিরাপত্তা বিষয়ক বিভিন্ন সেবা দেয় নর্টন।

প্রযুক্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট টেক ক্রাঞ্চের এক প্রতিবেদন অনুযায়ী, গ্রাহকদের উদ্দেশে দেওয়া এক বিজ্ঞপ্তিতে নর্টনের মূল কোম্পানি ‘জেন ডিজিটাল’ জানায়, বিভিন্ন ওয়েবসাইটে আগেই প্রকাশ পাওয়া বা হাতিয়ে নেওয়া বিভিন্ন তথ্য বা পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে এই হ্যাকিংয়ের ঘটনা ঘটেছে। যারা ‘পাসওয়ার্ড ম্যানেজার’ ফিচারটি ব্যবহার করেন তাঁদেরই মূলত এই বিজ্ঞপ্তি পাঠিয়েছে নর্টন।

অনুপ্রবেশকারী গ্রাহকের সংরক্ষিত পাসওয়ার্ডের তথ্যও পেয়েছে -এমন শঙ্কার কথা উড়িয়ে দিচ্ছে না কোম্পানিটি। জেন ডিজিটাল আরও জানায়, প্রায় ৬ হাজার ৪৫০ জন অ্যাকাউন্ট হারানো গ্রাহকের কাছে বিজ্ঞপ্তিটি পাঠানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, নাম ও পাসওয়ার্ড দিয়ে অ্যাকাউন্টে প্রবেশের সময় অননুমোদিত এক তৃতীয় পক্ষ ব্যবহারকারীর প্রথম নাম, পদবি, ফোন নম্বর ও ই-মেইল ঠিকানা দেখে ফেলেছে।

এই ধরনের আক্রমণ প্রতিরোধ করতে গ্রাহকদের ‘টু ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন’ ব্যবস্থা ব্যবহারের পরামর্শ দিয়েছে নর্টন। ফলে, শুধু পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে গ্রাহকের অ্যাকাউন্টে প্রবেশ করতে পারবে না হ্যাকার।

কোম্পানিটির নিজস্ব অনুসন্ধান অনুযায়ী, ১ ডিসেম্বর থেকেই অ্যাকাউন্টের তথ্য চুরির কাজ শুরু করেছিল হ্যাকার। আর ১২ ডিসেম্বর নাগাদ কোম্পানি নিজস্ব সিস্টেমে গ্রাহকদের ‘ব্যর্থ লগইনের’ বিশাল অংশ শনাক্ত করে।

Continue Reading

Highlights

নারীরা বিয়ের পর গুগলে যেসব বিষয় সার্চ করেন

Published

on

টেক এক্সপ্রেস ডেস্ক:
বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিন গুগলের ব্যবহারকারী রয়েছে বিশ্বের প্রায় সব দেশেই। যখন যা জানার ইচ্ছে হয় গুগলে সার্চ করেই জেনে নিতে পারছেন। মনের যত জিজ্ঞাসা এখন আর বই পুস্তক ঘাঁটাঘাঁটি করে খুঁজে বের করতে হয় না। কয়েকটি শব্দ টাইপ করে গুগল থেকেই জেনে নেওয়া যায় সবকিছু। রান্নার রেসিপি থেকে শুরু করে মহাকাশের নানান বিষয় জানা যায় গুগলের মাধ্যমেই। সপ্রতি গুগলের সার্চের তালিকায় আছে বেশ কিছু মজার তথ্য। নারীরা বিশেষ করে সদ্য বিবাহিত নারীরা গুগলে সার্চ করেন বিভিন্ন বিষয়। সবচেয়ে বেশি গুগলে তারা যা জানতে চান তার পাঁচটি বিষয়ের কথা জানিয়েছে গুগল। চলুন জেনে নেওয়া যাক বিয়ের পর নারীরা গুগলের কাছে সবচেয়ে বেশি কি জানতে চান-

স্বামীর কাছে নিজেকে কীভাবে আরও আকর্ষণীয় করা যায়
অধিকাংশ বিবাহিত নারীরা গুগলে এই বিষয়টি সার্চ করেন। বিবাহিত নারীরা স্বামীর কাছে খুব আকর্ষণীয় দেখাতে চান। সমীক্ষা দেখায় যে বিবাহিত নারীরা তাদের স্বামীর কাছে কীভাবে আকর্ষণীয় দেখাবে তার জন্য গুগলে অনুসন্ধান করার সম্ভাবনা বেশি থাকে।

স্বামীর মন জয় করার উপায়
বিয়ের পর নতুন একজন মানুষের সঙ্গে থাকা এবং তার সঙ্গে মানিয়ে নেওয়ার একটি ব্যাপার থাকে। তাই স্বামীর মন জয় করে সুখে শান্তিতে সংসার করতে সুগলের সাহায্য নেন নারীরা। অধিকাংশ নারী গুগলে সার্চ করছেন বিয়ের পর কীভাবে স্বামীর মন জয় করা যায়। স্বামীর সঙ্গে কীভাবে মানিয়ে নেওয়া যায়, কীভাবে তাকে মুগ্ধ করা যায়।

স্বামীর পছন্দ-অপছন্দ
প্রত্যেক নববধূর তার স্বামীর পছন্দ-অপছন্দ নিয়ে চিন্তিত থাকেন। এজন্য গুগলে সার্চ করেন স্বামীরা কি খেতে পছন্দ করেন, কি করতে পছন্দ করেন ইত্যাদি।

শ্বশুরবাড়ির সদস্যদের প্রশংসা পাওয়া যায় কীভাবে
এটা স্পষ্ট যে বেশিরভাগ বিবাহিত মেয়েরা কীভাবে শ্বশুরবাড়িতে পা রাখার পর শ্বশুরবাড়ির মন জয় করা যায় তা নিয়ে চিন্তিত থাকেন। পরিবারের সদস্যরা সবাই পছন্দ করে এমন কোন খাবার তৈরি করা যায়। কিংবা শাশুড়ির সেবা করা যায় কীভাবে। তাদের মন জয় করে মিশেমিশে থাকার উপায়।

পারিবারিক দায়িত্ব
সদ্য বিবাহিত নারীরা জানার চেষ্টা করেন, কীভাবে আপনার পরিবারের দায়িত্ব পালন করবেন। এমনকি বিয়ের পর কীভাবে নিজের ব্যবসা চালানো উচিত কিংবা পরিবার কীভাবে ব্যবসা পরিচালনা করতে সাহায্য ও সহযোগিতা করতে পারে এসব বিষয় জানার জন্যও গুগলে সার্চ করেন নারী।

সূত্র: পিপা নিউজ

Continue Reading

Highlights

ক্রোম ব্রাউজার নিয়ে গুগলের নতুন ঘোষণা

Published

on

টেক এক্সপ্রেস ডেস্ক:
নতুন বছরের শুরুতেই পুরোনো উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের কম্পিউটার ব্যবহারকারীদের জন্য এলো দুঃসংবাদ। উইন্ডোজ ৭, উইন্ডোজ ৮ এবং উইন্ডোজ ৮.১ ব্যবহৃত কম্পিউটারে ক্রোম ব্রাউজারের সাপোর্ট বন্ধ করে দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে গুগল। ‘ক্রোম ১০৯’ হলো সর্বশেষ ভার্সন, যেটি পুরোনো এই অপারেটিং সিস্টেমগুলোতে ব্যবহার করা যাবে। আগামী ৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ তারিখে ‘ক্রোম ১১০’ রিলিজ করবে গুগল।

ক্রোম ব্রাউজারের নতুন এই ভার্সন ব্যবহার করতে চাইলে ডেস্কটপ বা ল্যাপটপ কম্পিউটারে অবশ্যই উইন্ডোজ ১০ বা তার উন্নতমানের অপারেটিং সিস্টেম থাকতে হবে। গুগলের অফিসিয়াল সাপোর্ট পেজে বলা হয়েছে, ‘উইন্ডোজ ৭ এবং উইন্ডোজ ৮/৮.১ সাপোর্ট করবে এমন গুগল ক্রোমের শেষ ভার্সন হলো গুগল ক্রোম ১০৯। আগামী ৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ তারিখে রিলিজ হতে যাওয়া ক্রোম ১১০ ব্যবহার করার জন্য ডিভাইসটি অবশ্যই উইন্ডোজ ১০ বা উইন্ডোজ ১১ চালিত হতে হবে।’

গুগলের এই সিদ্ধান্ত একেবারে যে অপ্রত্যাশিত, তা কিন্তু নয়। কেননা আগামী ১০ জানুয়ারি ২০২৩ থেকেই উইন্ডোজ ৭ এবং উইন্ডোজ ৮.১ এর এক্সটেন্ডেড সাপোর্ট বন্ধ করে দেবে মাইক্রোসফট। আর তার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখেই পুরোনো উইন্ডোজ চালিত কম্পিউটারগুলোতে ক্রোমের সাপোর্ট বন্ধ করার সিদ্ধান্ত গুগলের। তবে এমনটা ভাবার কোনো কারণ নেই যে, ক্রোম ১১০ ভার্সন রিলিজ হওয়ার পরে উইন্ডোজ ৭ এবং উইন্ডোজ ৮/৮.১ চালিত কম্পিউটারে ক্রোম ব্রাউজার আর কাজই করবে না। ক্রোম ১০৯ দিয়ে কাজ ঠিকই করা যাবে কিন্তু তাতে নতুন আপডেট ও নিরাপত্তা আপডেট দেবে না গুগল।

ফলে উইন্ডোজ ৭/৮/৮.১ অপারেটিং সিস্টেম চালিত ডিভাইস ব্যবহার করা চালিয়ে গেলে স্বাভাবিকভাবেই নিরাপত্তা ঝুঁকির মুখে পড়তে হবে ব্যবহারকারীদের। ক্রোমের আপডেটের মাধ্যমে বিভিন্ন সময়ে সিকিউরিটি সংক্রান্ত প্যাচ যোগ করা হয়। সাইবার নিরাপত্তার জন্য যা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আপডেট বন্ধ হয়ে গেল স্বাভাবিকভাবেই নিরাপত্তা ঝুঁকি দেখা দেবে।

তার ওপর মাইক্রোসফটও তাদের সাপোর্ট তুলে নেওয়ায় ম্যালওয়্যার এবং ভাইরাসের হানার ভয়াবহ ঝুঁকির মুখে পড়তে হবে ব্যবহারকারীদের। সাইবার নিরাপত্তা নিশ্চিতে উইন্ডোজ ১০ বা উইন্ডোজ ১১ অপারেটিং সিস্টেমে আপডেট হওয়ার কোনো বিকল্প নেই।

Continue Reading

Trending