Connect with us

Gaming

লর্ড অফ দ্য রিংস গেইম আনছে না অ্যামাজন

Published

on

নিউজ ডেস্ক:
অ্যামাজনের লর্ড অফ দ্য রিংস ভিডিও গেইমটি আর আসছে না বলে জানিয়েছেন অ্যামাজন মুখপাত্র। এরআগে ২০১৯ সালে গেইমটি আনার ঘোষণা দিয়েছিল প্রতিষ্ঠানটি।

গেইমটি তৈরিতে কাজ করছিল অ্যামাজন গেইম স্টুডিওস এবং চীন ভিত্তিক লেইউ টেকনোলজিস হোল্ডিংস। পরে ডিসেম্বরে লেইউ-কে কিনে নেয় চীনা প্রযুক্তি জায়ান্ট টেনসেন্ট হোল্ডিংস। এতে সমস্যা দেখা দেয় গেইমটির ডেভেলপমেন্ট নিয়ে।

চুক্তি আলোচনা নিয়ে বিবাদে জড়িয়ে পড়েছিল অ্যামাজন ও টেনসেন্ট। পরে এরই জের ধরে গেইমটি বাতিল হয়ে গেল বলে প্রতিবেদনে বলেছে রয়টার্স।

শনিবার সংশ্লিষ্ট সূত্রের বরাত দিয়ে খবরটি জানিয়েছে বাণিজ্য বিষয়ক সংবাদদাতা ব্লুমবার্গ-ও। “লেইউয়ের সাম্প্রতিক মালিকানা হাতবদলের পর আমরা এই টাইটেল নিয়ে এগিয়ে যাওয়ার জন্য শর্ত নিরাপদ করতে ব্যর্থ হয়েছি।” -এক ইমেইল বিবৃতিতে জানিয়েছেন অ্যামাজন মুখপাত্র।

Continue Reading
Click to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Gaming

অনলাইন জুয়া: থামানো যাচ্ছে না টাকা পাচার

Published

on

টেক এক্সপ্রেস ডেস্ক:
অনলাইনে বিভিন্ন অ্যাপস ও সাইট ব্যবহার করে মোবাইলে জুয়া খেলা বেড়েই চলেছে। জুয়াড়িরা অনলাইনে বিভিন্ন গেমিং, বেটিং বা বাজি খেলার সাইটে জুয়ায় মেতে উঠছে। কিছুতেই তাদের লাগাম টানা যাচ্ছে না। বিটকয়েন বা ডিজিটাল মুদ্রার (ক্রিপ্টোকারেন্সি) মাধ্যমে অনলাইনে জুয়া খেলা হয়। অবৈধ প্রক্রিয়ায় এই ডিজিটাল মুদ্রা কেনাবেচার লেনদেনে শত শত কোটি টাকা পাচার হয়ে যাচ্ছে দেশের বাইরে।

মঙ্গলবার এ চক্রের তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)। রাজধানীর ডেমরার গলাকাটা এলাকা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃত ব্যক্তিরা হলেন দেলোয়ার হোসেন (৪৫), মহিউদ্দিন (৩৩) ও জামাল মিয়া (২৫)। পুলিশ বলছে, গ্রেপ্তারকৃতরা টাকাকে ডলারে রূপান্তর করে ‘স্কাইফেয়ার’ ও ‘বেট৩৬৫’ অ্যাপস ব্যবহার করে জুয়া খেলতেন। এভাবে অনেকেই অনলাইনে জুয়ার মাধ্যমে টাকা বিদেশে পাচার করছেন বলে পুলিশ তথ্য পেয়েছে।

ডিবি রমনা বিভাগের উপকমিশনার এইচ এম আজিমুল হক বলেন, ই-মেইলে নিবন্ধনের পর মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে অ্যাপসের স্থানীয় এজেন্টদের টাকা দেয় জুয়াড়িরা। স্থানীয় এজেন্ট তাঁর কমিশন কেটে রেখে সেই টাকা ডলারে রূপান্তর করেন। এরপর আরো কয়েক এজেন্টের হাত ঘুরে টাকা চলে যায় বিদেশে থাকা মাস্টার এজেন্টের কাছে। আর এভাবেই অনলাইন জুয়ার মাধ্যমে বিদেশে পাচার হচ্ছে টাকা।

পুলিশ জানায়, প্রত্যেক এজেন্টের অসংখ্য সদস্য রয়েছে। তাঁরা আইপিএল, বিপিএলসহ প্রতিটি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ম্যাচে জুয়া খেলেন। গ্রেপ্তারকৃত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ডেমরা থানায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা করেছে পুলিশ। এর আগে গত ১৯ মে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে অনলাইন জুয়াড়ি চক্রের চার সদস্যকে আটক করে পুলিশের অ্যান্টিটেরোরিজম ইউনিট (এটিইউ)। তারা স্ট্রিমকার নামে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে জুয়া খেলার অ্যাপস পরিচালনা করে মাসে শত কোটি টাকা পাচার করে আসছিল। বছরে পাচারকৃত এই টাকার পরিমাণ প্রায় হাজার কোটি টাকা বলে জানায় এটিইউ।

এটিইউ জানায়, স্ট্রিমকার নামে অ্যাপসটি বাংলাদেশে নিষিদ্ধ হলেও ভিপিএনের মাধ্যমে ঠিকই ব্যবহৃত হচ্ছে। এটি দেশে ব্যবহার-প্রসারে হাতেগোনা কয়েকজন জড়িত থাকলেও না বুঝে ব্যবহার করছেন লক্ষাধিক বাংলাদেশি। যেখানে ডিজিটাল কারেন্সির মাধ্যমে বিপুল অর্থ পাচার হয়ে যাচ্ছে। এটিইউর পুলিশ সুপার (মিডিয়া অ্যান্ড অ্যাওয়ারনেস) মোহাম্মদ আসলাম খান জানান, স্ট্রিমকার অ্যাপসে গ্রুপ চ্যাট, লিপ সিং, ড্যান্স, গল্প, কবিতা আবৃত্তিসহ বিভিন্ন ধরনের অনলাইন জুয়া খেলার অপশন রয়েছে। সামাজিক যোগাযোগের এই অ্যাপটিতে দুই ধরনের আইডি রয়েছে। একটি হচ্ছে ইউজার আইডি এবং একটি হোস্ট আইডি। ইউজাররা সাধারণত সুন্দরী মেয়েদের ও সেলিব্রিটিদের সঙ্গে আড্ডা দেওয়ার জন্য এই অ্যাপটি ব্যবহার করে আর হোস্টরা একটি হোস্ট এজেন্সির মাধ্যমে এই অ্যাপে হোস্টিং করেন। সুন্দরী মেয়ে এবং সেলিব্রিটিরাই সাধারণত এই এজেন্সির মাধ্যমে হোস্ট আইডি খোলেন। এতে দুই ধরনের এজেন্সি রয়েছেÑবিন্স এজেন্সি ও হোস্ট এজেন্সি। বিন্স এজেন্সিগুলো বিদেশি অ্যাপটির অ্যাডমিনদের কাছ থেকে বিন্স ক্রয় করে ইউজারদের কাছে বিক্রি করে। এই অ্যাপের ইউজাররা এই বিন্স, হোস্টদের সঙ্গে লাইভ স্ট্রিমিংয়ে আড্ডা দেওয়ার জন্য গিফট হিসেবে প্রদান করেন। বিন্স এক ধরনের ডিজিটাল কারেন্সি। দুই ধরনের ডিজিটাল কারেন্সি রয়েছে- বিন্স ও জেমস। প্রতি এক লাখ বিন্সের মূল্য এক হাজার আশি টাকা এবং প্রতি লাখ জেমসের মূল্য ৬০০ টাকা। কিন্তু এক বিন্স সমান এক জেমস। ইউজাররা হোস্টদের গিফট হিসেবে বিন্স দেন, কিন্তু এই বিন্স হোস্টদের কাছে এলেই তা জেমসে পরিণত হয়। সঞ্চিত জেমসের পরিমাণের ওপরই নির্ভর করে হোস্টদের ইনকাম। তবে হোস্টদের মাস শেষে বেতন পাওয়ার জন্য শুধু সঞ্চিত জেমস যথেষ্ট নয়। তাকে প্রতিদিন এবং প্রতি মাসে একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য লাইভ স্ট্রিমিংয়ে থাকতে হয়।

এসপি আসলাম বলেন, এই বিন্স এবং জেমস নামক ডিজিটাল কারেন্সিই আমেরিকান এই অ্যাপস স্ট্রিম কারের একমাত্র চালিকাশক্তি। দেশীয় বিন্স এজেন্সিগুলো সাব-এজেন্সি নিয়োগসহ কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের সুন্দরী মেয়েদের বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ বিভিন্নভাবে লোভনীয় অফার দিয়ে লাইভ স্ট্রিমিংয়ে এনে ইউজারদের সঙ্গে প্রতারণাও করে থাকে।

এটিইউর সাইবার অর্গানাইজড ক্রাইম বিভাগের পুলিশ সুপার মো. মাহিদুজ্জামান বলেন, বাংলাদেশে এই অ্যাপসের ১১ জন এজেন্ট রয়েছে। তারাই ডিজিটাল বা ভার্চুয়াল কারেন্সি কেনাবেচা করেন। লক্ষাধিক বাংলাদেশি ইউজার বিকাশ, রকেট, নগদসহ বিভিন্ন মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে, হুন্ডি, হাওয়ালা, ক্রিপ্টো কারেন্সি এবং বিদেশি একটি বেসরকারি ব্যাংকের মাধ্যমে ডিজিটাল বা ভার্চুয়াল কারেন্সি কিনছেন। যার মাধ্যমে প্রতি মাসে শত কোটির বেশি টাকা পাচার হয়ে যাচ্ছে। এটিইউ দীর্ঘদিন ধরে অনলাইনে এসব প্রতারণা ও ডিজিটাল মুদ্রা পাচার রোধে গোয়েন্দা নজরদারি চালিয়ে আসছে।

Continue Reading

Gaming

যে পাঁচ কারণে পাবজি বন্ধ ঘোষণা

Published

on

নিউজ ডেস্ক:
বাংলাদেশসহ ভারত, পাকিস্তান, নেপাল, চীন, ইরান, জর্ডান ও আফগানিস্তানে নিষিদ্ধ পাবজি। আর এ সিদ্ধান্তের পেছনে রয়েছে বেশ কিছু কারণ। বিশেষ করে পাবজি কেন বন্ধ করা উচিত লিখে সার্চ করলেই বেরিয়ে আসবে উত্তরগুলো।

মারাত্মক সহিংস:
বয়স্ক গেমাররা হয়তো ভাববেন, এ তো স্রেফ গেম মাত্র, এটাকে এত সিরিয়াসলি দেখার কী আছে? কিন্তু
পাবজির কারণে ইতোমধ্যেই উপমহাদেশে ঘটে গেছে অনাকাক্সিক্ষত একগাদা সহিংস ঘটনা। গেমটার ধরনই যে এমন। দেখা মাত্রই মেরে ফেলতে হবে প্রতিপক্ষকে। আর এ ধরনের গেম তো শিশুর মনকে প্রতিহিংসাপরায়ণ করে তুলবেই। বিশেষ করে যেখানে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নয়, বরং সরাসরি জ¦লজ্যান্ত ব্যক্তির বিপরীতেই খেলা হচ্ছে গেমটি।

অসামাজিক আচরণ:
সারাক্ষণ ফোনের দুনিয়ায় থাকলে সামাজিক সম্পর্কের চর্চায় অনভিজ্ঞ ও অজ্ঞতা নিয়েই বড় হবে শিশুরা। যার প্রভাব পড়বে ভবিষ্যতের চাকরি, ব্যবসা কিংবা যোগাযোগের নানা ক্ষেত্রে। পাবজি-ফ্রি ফায়ারে আসক্তদের অনেককেই আগোরাফোবিয়ায় (জনসম্মুখে থাকার ভীতি) আক্রান্ত হতে দেখা গেছে।

শরীরের ক্ষতি:
যারা পাবজি-ফ্রি ফায়ার খেলে অভ্যস্ত, তারা দিনে অন্তত ৫টি ম্যাচ খেলেই থাকেন। এতে কমপক্ষে নষ্ট হতে পারে ৩-৪ ঘণ্টা। আবার রাতে শোয়ার আগে বন্ধুদের সঙ্গে মিলে ‘এক ম্যাচ’ খেলতে গিয়েও ঘুমের বারোটা বাজছে অনেকের। গেমের পুরোটা সময় টেনশনে থাকতে হয় বলে স্বপ্নেও হানা দেয় পাবজি-ফ্রি ফায়ারের শত্রুপক্ষ। এতে ‘কোয়ালিটি স্লিপ’টাও হয় না। এ ছাড়া টানা অনেকক্ষণ মোবাইলের পর্দায় ঘাড় বাঁকা করে তাকানো ও বসে থাকাটাও কম ক্ষতি করছে না স্বাস্থ্যের।

মনের ক্ষতি:
অনেক গবেষণাতেই দেখা গেছে এ ধরনের শুটিং গেমে আসক্তরা দ্রুত কোনও কিছু নিয়ে টেনশনে পড়ে যায়। আবার কারণে-অকারণে ভয়-ভীতিতেও আক্রান্ত হয় অনেকে।

কাজের ক্ষতি:
আসক্তি তৈরির তালিকায় পাবজি-ফ্রি ফায়ার আছে এক নম্বরে। এতে শিশু-কিশোররা অজান্তেই কম উৎপাদনশীল হচ্ছে। যা তাদের ভবিষ্যতের জন্য হুমকি। আবার আমাদের অবচেতন মন সারাক্ষণই কোনও না কোনও উৎস থেকে আনন্দ খুঁজে পেতে চায়। এজন্য মস্তিষ্ক সবসময়ই শর্টকাট খোঁজে। যার কারণে গুরুত্বপূর্ণ অনেক কাজ ফেলেও অনেকের মন বলে, ‘যাই এক ম্যাচ পাবজি খেলে আসি।’

এতে দিনে যে সময়টা নষ্ট হয়, তাতে চাইলে নতুন কিছু শিখে ফেলা যায়। আর যারা আসক্ত, তারা সময় নষ্টের বিষয়টা হিসাবেই আনতে চায় না। কিন্তু দিনে ৩ ঘণ্টা করে হিসাব করলেও বছরে নষ্ট হবে প্রায় এক হাজার কর্মঘণ্টা। যা কিনা একজন চাকরিজীবীর ১৩০ দিন কাজ করার সমান! সূত্র: স্কুপ হুপ

Continue Reading

Gaming

অনলাইন গেমে চীনের নতুন আইন

Published

on

নিউজ ডেস্ক:
শিশুরা এখন থেকে সপ্তাহে সর্বোচ্চ তিন ঘণ্টা গেম খেলতে পারবে- এমন নিয়ম করে দেওয়া হলো চীনে। সম্প্রতি ব্লুমবার্গের মিডিয়া রিপোর্টে এমনটাই জানানো হয়। শিশুদের গেমের প্রতি অতিরিক্ত আসক্তি এবং চীনের টেক জায়েন্টের বড় রকমের পতন, মূলত এসব কারণে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় বলে জানানো হয় রিপোর্টে।

সংবাদ মাধ্যম ভার্জ জানায়, ১৮ বছর বয়সের নিচের যে কোন শিশু শুধুমাত্র শুক্র, শনি এবং রোববার রাত ৮টা থেকে ৯টা পর্যন্ত এক ঘণ্টা করে মোট তিন ঘণ্টা অনলাইনে গেম খেলার সুযোগ পাবে। তবে এই তিন দিন ছাড়াও আরও সুযোগ থাকছে সরকারি ছুটির দিনগুলোতে। এটি মূলত আগের আইনের সময়কালকে আরও সঙ্কুচিত করা হলো। আগে ছিল, প্রায় দিনগুলোতেই দেড় ঘণ্টা অনলাইন গেম খেলার সুযোগ।

রয়টার্স জানায়, গেমিং প্রতিষ্ঠানগুলোকে অনলাইন গেমে অবশ্যই এই আইন মানতে হবে। এই আইনটি সঠিকভাবে প্রয়োগ হচ্ছে কিনা তা নিশ্চিত করার জন্য তাদের সঠিক নামটি ভেরিফিকেশনের ব্যবস্থা থাকতে হবে। নিয়ন্ত্রকরা জানায়, এগুলো ছাড়াও তারা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং অভিভাবকদের সঙ্গেও এ বিষয়ে সমান্তরালে কাজ করবেন যেন শিশুদের মধ্যে থেকে গেমের আসক্তি কমে।

ভার্জ আরও জানায়, নতুন এই আইনটি প্রণয়ন করা হয়েছে মূলত তাদের স্টেট মিডিয়াতে প্রকাশিত একটি প্রবন্ধে উপর ভিত্তি করে। সেখানে অনলাইন গেমকে স্বর্গীয় আফিম হিসেবে উল্লেখ করা হয়। যদিও পরবর্তীতে এই ফ্রেজটি উঠিয়ে নেওয়া হয়েছে। প্রবন্ধটিতে পরোক্ষভাবে উল্লেখ করা হয়, রাষ্ট্রের এ ব্যাপারে ভূমিকা পালন করা উচিত।

Continue Reading

Trending