Connect with us

Tutorial

গুগল ম্যাপে বাড়ির রাস্তা যুক্ত করুন সহজেই

Published

on

নিজস্ব প্রতিবেদক
ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন আকর্ষণীয় ফিচার নিয়ে এল টেক জায়ান্ট কোম্পানি গুগল। এবার গুগল ম্যাপে আপনি চাইলেই আপনার বাসার রাস্তা নিজেই যোগ করতে পারবেন।

রোববার (১৪ মার্চ) ভারতীয় সংবাদ মাধ্যম জি নিউজের একটি প্রতিবেদন এ তথ্য জানানো হয়েছে।

গুগল ম্যাপের নতুন এই ফিচারের মাধ্যমে যেখানে রাস্তা নেই সেখানে রাস্তা একে তার নামকরণ পর্যন্ত করতে পারবেন ব্যবহারকারীরা। শুধু তাই নয়, রাস্তার ভুল নাম সংশোধন, ভুল রাস্তা ম্যাপ থেকে মুছে দেওয়া বা রাস্তার স্থান পরিবর্তন করার মতো একাধিক সুবিধা মিলবে নতুন এই ফিচারে।

গুগলের একটি ব্লগ পোস্ট অনুযায়ী, নতুন এই ফিচার ‘ড্রয়িং’ অপশন হিসেবে থাকবে যা একেবারে মাইক্রোসফট পেইন্টের লাইন টুলের মতো।

গুগল জানিয়েছে, আগামী মাসেই কমপক্ষে ৮০টি দেশে এই ফিচার চলে আসবে। ম্যাপে রাস্তা যোগ করতে হলে ব্যবহারকারীদের একটি পিন ড্রপ করে সেই রাস্তা বরাবর পিন ড্র্যাগ করে সংশ্লিষ্ট নাম দিয়ে সাবমিট করতে পারবে। মানুষের সুবিধার্থেই এই পদক্ষেপ বলে জানিয়েছে গুগল।

তবে এক্ষেত্রে গুগলের পক্ষ থেকে বেশকিছু গাইডলাইনস মেনে চলতে হবে ইউজারদের। আদৌ সঠিক রাস্তা যোগ করা হয়েছে কিনা তা খতিয়ে দেখবে গুগল। ইচ্ছাকৃত হয়রানির জন্য রাস্তা সংযোগ হলেও কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

সর্বোপরি রাস্তা যোগ করার পর তা ৭ দিন রিভিউ করবে গুগল। পাশাপাশি, ‘ফটো আপডেটস’ নামে আরও একটি নতুন ফিচার নিয়ে আসছে গুগল। এই ফিচারে যেকোন স্থানের ফটো অ্যাড করে তার বিষয়ে ছোট করে রিভিউও লেখা যাবে।

Continue Reading
Click to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Tutorial

ফেসবুক ভেরিফাই করবেন যেভাবে

Published

on

নিউজ ডেস্ক:
ফেসবুক পেজ বা প্রোফাইলে আপনার নামের পাশে নীল বৃত্তাকারে নীল টিক চিহ্ন দেখা যায় তাহলে কেমন হয়? একজন জনপ্রিয় ব্যক্তি হিসেবে আপনার নামের পাশে ‘ব্লু-ব্যাজ’ তো থাকতেই পারে।

ফেসবুক বলছে, প্রোফাইল বা পেইজের পোস্ট ব্যবহারকারীদের কাছে গ্রহণযোগ্য করতে সাহায্য করবে ব্লু-ব্যাজ। সাংবাদিক, রাজনীতিবিদ, তারকা হিসেবে সহজেই ফেসবুক প্রোফাইল ভেরিফায়েড করা যায়। এছাড়া নির্ধারিত ক্যাটাগরির ফেসবুক পেইজও ভেরিফায়েড করা সম্ভব।

নির্ধারিত নিয়ম অনুসরণ করে প্রোফাইল বা পেজ ভেরিফাই করলেই ব্লু-ব্যাজ পাওয়া যায়। প্রোফাইল বা পেইজের সত্যতা নিশ্চিতকরণ ও গ্রহণযোগ্যতা বাড়াতে ফেসবুক দীর্ঘদিন ধরে এমন সুবিধা দিচ্ছে।

জেনে নিন ফেসবুক প্রোফাইল ও পেইজ ভেরিফাই করবেন যেভাবে :-

১. প্রথমে এই ঠিকানায় প্রবেশ করুন। https://www.facebook.com/help/contact/295038365360854

২. এরপর পেইজ বা প্রোফাইল নির্বাচন করুন।

Screenshot0 1

৩. এরপর স্টেপ-১ এ ডকুমেন্ট (ড্রাইভিং লাইসেন্স/এনআইডি/পাসপোর্ট) এটাচ করুন।

Screenshot 1 1

৪. স্টেপ-২ তে ক্যাটাগরি, দেশ নির্বাচন এবং ভেরিফাই -এর কারণ করতে চান, কারা আপনাকে ফলো করে, কেন ফলো করে এ বিষয়গুলো ব্যাখ্যা করবেন।

এরপরে আপনার নিজের/প্রতিষ্ঠানের যদি ভিন্ন কোনো নাম থাকে (এক/একাধিক) লিখুন। অথবা ভিন্ন ভাষায় একই নাম যেভাবে লিখেন তা লিখুন। প্রয়োজনে নামের বিষয়েও ব্যাখ্যা দিতে পারেন।

এরপর ৫ টি লিংক দিতে হবে। তার মধ্যে ব্যক্তি/প্রতিষ্ঠানকে নিয়ে লেখা ৩-৪টি সংবাদের লিংক দিন। ব্যক্তির ক্ষেত্রে ব্যক্তির স্ব-নামে প্রকাশিত সংবাদের লিংকও দেওয়া যাবে। এছাড়া ভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ার ২-১ টি লিংক দিন।

Screenshot 2

এবার Send বাটনে ক্লিক করে সাবমিট করুন।

সব তথ্য দিয়ে সাবমিট করার পর কিছু সময়ের ফেসবুক আপনার আবেদনের অবস্থা জানাবে।

Continue Reading

Tutorial

ফোনে কারো লোকেশন ট্রাক করবেন যেভাবে

Published

on

নিউজ ডেস্ক:
স্মার্টফোনের মাধ্যমে কাউকে ট্র্যাক করার মতো বিষয় সামনে এলে কিছু আইনি বাধা আসার সম্ভাবনা প্রবল। যেকোনো স্মার্টফোনের মধ্যে থাকা সিম কার্ডের মাধ্যমে খুব সহজেই সব সময় ট্র্যাক করা সম্ভব।

যদিও, সিম কার্ডের মাধ্যমে নিখুঁতভাবে কারও লোকেশন জানা সম্ভব নয়। তবে জিপিএস ও পাবলিক ওয়ান(ডব্লিউএএন)-এর মাধ্যমে অনেক বেশি নিখুঁতভাবে লোকেশন জানা সম্ভব।

জেলব্রেকিং অথবা রুট ছাড়াই এই ফিচার ব্যবহার করতে দিচ্ছে স্পাইক (Spyic)। এর ফলে আপনার ফোনের ওয়ারেন্টি একদিকে যেমন অটুট থাকছে, আর এক দিকে ফোনের সুরক্ষা নিয়ে চিন্তা করতে হবে না আপনাকে। একবার রেজিস্ট্রেশনের পরে আপনার স্মার্টফোন এক মিটার অ্যাকিউরেসিতে খুঁজে পাওয়া সম্ভব হবে। এছাড়াও দেখে নেওয়া যাবে কল লিস্ট।

স্পাইক এর মাধ্যমে শুধুমাত্র লোকেশন ট্র্যাকিং নয়, ফোনের কল লিস্ট, কনট্যাক্ট, মেসেজ, ব্রাউজিং হিস্ট্রি ও বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাপ দেখে নেওয়া যাবে। তবে, অন্যের ফোনে এই অ্যাপ ব্যবহার করে নিজের ফোনে করতে কোনও সমস্যা নেই। যদিও অ্যানড্রয়েড গ্রাহকরা রুট অ্যাকসেস-সহ এই সার্ভিস ব্যবহার করলে, অনেক বেশি ফিচার ব্যবহারের সুযোগ পাবেন। যদিও, রুট অ্যাকসেস এনাবল করলে আপনার ফোনের ওয়ারান্টি অবৈধ হয়ে যাবে।

অ্যানড্রয়েড ফোনে স্পাইক ইনস্টল করার জন্য চাই একটি এপিকে ফাইল। আর ফোনে এপিকে ফাইল ইনস্টল করার জন্য আননোন সোর্সেস এনাবল করতে হবে। তবে, আইওএস গ্রাহকরা আইক্লাউড অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে লগ ইন করবেন। যদিও, এর সাহায্যে প্ল্যাটফর্মেই কোনও রকম নিশানা না রেখেই, এই অ্যাপ আন ইনস্টল করা যাবে।

বিনামূল্যে এই অ্যাপ ইনস্টল করলেও সার্ভিস ব্যবহারের জন্য সাবস্ক্রিপশনে খরচ করতে হবে। স্পাইকের কোনও বিনামূল্যের সাবস্ক্রিপশন অথবা ফ্রি ট্রায়াল নেই। যদিও, লম্বা ভ্যালিডিটির সাবক্রিপশনে খরচ কম হবে। এছাড়াও, মোট তিনটি ধাপের সাবক্রিপশন কেনা যাবে। বেসিক প্ল্যানে মাসে ৪০ মার্কিন ডলার খরচ হবে।

স্পাইক একটি শক্তিশালী টুল যা অ্যানড্রয়েড ও আইওএস ডিভাইস ট্র্যাকিংয়ে কাজে লাগে। রুট অথবা জেলব্রেক ছাড়াই এমন অনেক ফিচার আপনার স্মার্টফোনে এই সার্ভিস নিয়ে আসবে যা অন্যথায় সম্ভব না।

Continue Reading

Computer

উইন্ডোজ ১১ ইনস্টল করতে চান?

Published

on

নিউজ ডেস্ক:
সম্প্রতি নতুন কম্পিউটার অপরেটিং সিস্টেম (ওএস) উইন্ডোজ ১১ অবমুক্তের ঘোষণা দিয়েছে বিশ্বখ্যাত সফটওয়্যার নির্মাতা মাইক্রোসফট। প্রথম লুকেই কম্পিউটার ব্যবহারকারীরা নতুন এই সিস্টেমের প্রেমে পড়ে গেছেন!

কিন্তু বিপত্তি হচ্ছে, নতুন উইন্ডোজ অবমুক্তের ঘোষণা এলেও এর চূড়ান্ত সংস্করণ এখনো তারা অনলাইনে উন্মুক্ত করেনি। নিয়ম অনুযায়ী তারা শুরুতে কেবল উইন্ডোজের বেটা/ ডেভেলপার সংস্করণ উন্মুক্ত করেছে। এই সংস্করণটি স্থিতিশীল সংস্করণ নয়, ব্যবহারকারী টুকটাক নানান সমস্যায় পড়তে পারেন। এরকম সমস্যাগুলোকে সনাক্ত করে সমাধান করার পরই মাইক্রোসফট চূড়ান্ত সংস্করণ উন্মুক্ত করবে।

তবে নতুন সংস্করণটির দৃষ্টি নন্দন ডিজাইন, ফিচার ও ইন্টরফেস দেখে যারা আর তর সইতে পারছেন না, তারা জেনে নিন ইনস্টল করার পদ্ধতি। আপনি উইন্ডোজ ১০ ব্যবহারকারী হলে এই ৩ ধাপেই উইন্ডোজ ১১-তে আপগ্রেড বা ইনস্টল করতে পারবেন :

১. হেলথ চেক করে দেখুন আপনার কম্পিউটারের কনফিগারেশন উইন্ডোজ ১১-এর উপযোগী কিনা। পিথি হেলথ চেক টুলটি https://aka.ms/GetPCHealthCheckApp লিংক থেকে ডাউনলোড শেষে ইনস্টল করে চেক করুন।

২. কম্পিউটার স্টাট/রিস্টার্টের মুহূর্তে কিবোডের F2 কিংবা Delete বাটন চেপে মাদারবোডের বায়োসে প্রবেশ করুন। সেখানের Peripherals বা অন্য কোনো অপশনে গিয়ে Trusted Platform Module (TPM) সংক্রান্ত অপশনটা Enable/On করে দিন। এরপর F10 চেপে সেভ করে বের হয়ে আসুন।

৩. সবশেষে কম্পিউটারের সেটিংসে (Start > Settings) গিয়ে সবার নিচে Windows Insider Program সিলেক্ট করুন। আপনার হটমেইল বা আউটলুক ইমেইল লগইন করা না থাকলে সেখানে সাইন ইন করুন। এরপর Pick your insider settings option এ ক্লিক দিয়ে Beta channel (Recommended) সিলেক্ট করুন। এরপর সেটিংসের (Start > Settings) Windows Update অপশনে গিয়ে আপডেট/আপগ্রেড/ইনস্টল করুন।

কম্পিউটারের ন্যূনতম কনফিগারেশন :

প্রসেসর : ১ গিগাহার্জ বা তারও বেশি গতির ২ বা ততোধিক কোরের ৬৪-বিটের প্রসেসর।
র‌্যাম : ৪ গিগাবাইট।
স্টোরেজ : হার্ডডিস্কে ৬৪ গিগাবাইট+ ফাঁকা স্পেস।
সিস্টেম ফার্মওয়্যার : ইউইএফআই, সিকিউর বুট বান্ধব।
টিপিএম : ট্রাস্টেড প্ল্যাটফর্ম মডিউল (টিপিএম) ২.০।
গ্রাফিকস : কমপক্ষে ডিরেক্টএক্স ১২ সমর্থন করতে হবে, এর সঙ্গে উইন্ডোজ ডিসপ্লে ড্রাইভার মডেল (ডব্লিউডিডিএম) ২.০ ড্রাইভার থাকতে হবে।
ডিসপ্লে : ৯ ইঞ্চির বেশি এইচডি (৭২০ পিক্সেল) রেজল্যুশন।

এছাড়া উইন্ডোজের আইএসও ফাইল অনলাইন থেকে ডাউনলোড করে সেটি ISO to bootable USB Tool দিয়ে পেনড্রাইভে বার্ন/রাইট করে গতানুগতিকভাবে সেটা থেকে সেটআপ দেয়া যাবে।

সূত্র : ইন্টারনেট।

Continue Reading

Trending