Connect with us

Telecom

রাজধানীতে মোবাইল টাওয়ার নকশা কেন্দ্র স্থাপনের ঘোষণা ইডটকো’র

Published

on

নিজস্ব প্রতিবেদক, টেক এক্সপ্রেস ডটকম ডটবিডি:
দেশের টেলিযোগাযোগ আরও শিল্পকে এগিয়ে নিতে ঢাকায় নিজেদের প্রথম মোবাইল টাওয়ার নকশা কেন্দ্র স্থাপনের ঘোষণা দিয়েছে শীর্ষস্থানীয় আঞ্চলিক ও সমন্বিত টেলিযোগাযোগ অবকাঠামো সেবা কোম্পানি ইডটকো গ্রুপ (ইডটকো)।

‘সেন্টার অব ডিজাইন এক্সিলেন্স’ (কোড) নামের এই টাওয়ার নকশা কেন্দ্রটি স্থাপন করা হচ্ছে রাজধানী ঢাকাতেই। একটি টেকসই টেলিযোগাযোগ শিল্প গড়ে তোলার লক্ষ্যে ইডটকো গ্রুপের দেওয়া প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নের অংশ হিসেবেই এই পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। ‘কোড’ কে একটি দক্ষ প্রতিষ্ঠানে পরিণত করার লক্ষ্যে বাংলাদেশসহ অন্যান্য দেশে কর্মরত ইডটকোর দক্ষ ও মেধাবী প্রকৌশলীদের অংশগ্রহণে একটি ‘ভার্চ্যুয়াল টিম’ গঠন করা হচ্ছে।

সাশ্রয়ী মূল্যে টেকসই নকশা সমাধান গড়ে তোলার প্রতি জোর দেওয়ার পাশাপাশি প্রত্যেক বাজারের নিজস্ব চাহিদার কথা মাথায় রেখে সমাধান তৈরির লক্ষ্যে গবেষণা ও উন্নয়ন কার্যক্রম পরিচালনা করবে সেন্টার অব ডিজাইন এক্সিলেন্স (কোড)। কোম্পানির জন্য দক্ষ প্রকৌশলী গড়ে তোলার পাশাপাশি এই অঞ্চলে গুরুত্বপূর্ণ প্রকৌশল মেধার উন্নয়নে ইডটকো প্রদত্ত প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নে এই কেন্দ্রটি মূখ্য ভূমিকা পালন করবে।

ইডটকো বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজিং ডিরেক্টর রিকি স্টেইন জানান ‘বাংলাদেশ ইডটকোর দ্বিতীয় বৃহত্তম বাজার এবং যে মেধা ও দক্ষতা আমাদের রয়েছে, সেগুলোই আমাদের কার্যক্রম পরিচালনার স্তম্ভ। অপরিসীম সহযোগিতা এবং অভিজ্ঞতা আদান-প্রদানের মাধ্যমে আমাদের স্থানীয় মেধাবীরা ইডটকোর অন্যান্য বাজারের জন্য অভিনব সব টাওয়ার নকশা তৈরি এবং টেকসই প্রযুক্তিগত সমাধান গড়ে তোলার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে। তাদের তৈরিকৃত অভিনব সমাধানগুলোর মধ্যে রয়েছে ‘স্মার্ট ল্যাম্প পোল’, সম্প্রতি যেটি প্রথমবারের মতো বাংলাদেশে স্থাপন করা হয়েছে। ‘কোড’ দলের করা নকশায় ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের সাথে যৌথ অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে বাস্তবায়িত এই উদ্যোগটি একটি কার্যকর ও টেকসই সমাধান তৈরির ক্ষেত্রে ইডটকোর ভূমিকা তুলে ধরেছে, যা বাংলাদেশের টেলিযোগযোগ শিল্পে অবদান রাখবে।“

‘কোড’ এর মাধ্যমে আরও বেশ কয়েকটি প্রকল্প সফলতার সাথে বাস্তবায়ন করেছে ইডটকো। এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো- নিজেরা নকশা তৈরি করা এবং সাশ্রয়ী টাওয়ার সাইট স্থাপন, যা টাওয়ারের গুণগত মান নিশ্চিত করার পাশাপাশি নির্মাণ ব্যয়সহ অন্যান্য আনুষঙ্গিক খরচ কমাতে সক্ষম হবে। কয়েক মাসের মধ্যেই ‘কোড’ টাওয়ার শক্তিশালীকরণ সমাধান বাস্তবায়ন করেছে, যা সাইটের ওপর থেকে অতিরিক্ত চাপ কমিয়েছে। এটি বাস্তবায়ন করা সম্ভব না হলে মোবাইল টাওয়ারগুলো স্থানান্তর করতে হতো।

ইডটকোর অন্যতম উল্লেযোগ্য কাজ হলো- প্রথমবারের মতো উচ্চ মানসম্পন্ন টাওয়ার স্থাপনের নিজস্ব নকশা তৈরি করা। এর মাধ্যমে টাওয়ারের গুণগত মান নিশ্চিত করার পাশাপাশি এর নকশায় বাইরের জনবলের ওপর ইডটকোর নির্ভরতা কমানো, যথার্থ ও পরিমিত বাজেট এবং ব্যয় সাশ্রয় করা সম্ভব হয়েছে।

এছাড়া সম্প্রতি বাংলাদেশ প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) এর সাথেও যৌথ উদ্যোগে কাজ শুরু করেছে ‘কোড’। বিদ্যমান ১৫টি ‘ব্যাম্বো টাওয়ার’ (বাঁশ দিয়ে নির্মিত টাওয়ার) এর অধিকতর উন্নয়নের পাশাপাশি বাঁশ ব্যবহার করে আরও ভালো কিছুর প্রচেষ্টা চালাচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি, যাতে এ ধরণের পরিবেশবান্ধব স্থাপনাকে আরও দীর্ঘস্থায়ী করে গড়ে তোলা সম্ভব হয়।

জাতি গঠনের একজন অংশীদার হিসেবে, পরবর্তী প্রজন্মকে সুদক্ষভাবে গড়ে তোলার ক্ষেত্রে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের গুরুত্ব অনুধাবন করে দেশের বেশ কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য একটি টাওয়ারের নকশা তৈরির প্রতিযোগিতা’ আয়োজন করছে ‘কোড’। বিশ্ববিদ্যালয়গুলো হচ্ছে- বাংলাদেশ প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট), চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট), মিলিটারি ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি (এমআইএসটি) এবং ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজি (আইইউটি)। দেশের উদীয়মান তরুণ প্রকৌশলীদের দক্ষতা উন্নয়নের লক্ষ্যে আয়োজিত এই প্রতিযোগিতা শেষ হবে আগামী অক্টোবর মাসে।

Continue Reading
Click to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Highlights

‘মোবাইল ইন্টারনেটও হবে এক দেশ এক রেট’

Published

on

ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, ডিজিটাল সংযুক্তি এবং শিক্ষার ডিজিটাল রূপান্তর স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তোলার জন্য অপরিহার্য। দেশের মানুষকে ডিজিটাল সংযুক্তির মহাসড়কে নিয়ে আসার জন্য দায়িত্ব নিয়ে আমরা কাজ করছি। তিনি বলেন, ‘ইন্টারনেট সহজলভ্য করতে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট এক দেশ এক রেটের আওতায় এনেছি। মোবাইল ইন্টারনেটের ক্ষেত্রেও এই পদ্ধতি এক দেশ এক রেট হবে বাস্তবায়ন করা হবে।’

‘বিশ্ব টেলিযোগাযোগ ও তথ্য সংঘ দিবস-২০২৩’ উদযাপন উপলক্ষে বুধবার (১৭ মে) রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

ডাক ও টেলিযোগাযোগ সচিব আবু হেনা মোরশেদ জামানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে মুখ্য আলোচক হিসেবে বিটিআরসির চেয়ারম্যান শ্যাম সুন্দর সিকদার মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন।

বাংলাদেশ স‌্যাটেলাইট কোম্পানি লিমিটেডের চেয়ারম‌্যান ড. শাহজাহান মাহমুদ, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ডিজিটাল ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশের উপাচার্য ড. মোহাম্মদ মাহফুজুল ইসলাম এবং ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মাহবুব-উল-আলম অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন।

মোস্তাফা জব্বার বিশ্ব টেলিযোগাযোগ ও তথ্য সংঘ দিবেসের তাৎপর্য তুলে ধরে বলেন, ‘১৯৭৩ সালে আন্তর্জাতিক টেলিকমিউনিকেশন্স ইউনিয়ন ও ইউনিভার্সেল পোস্টাল ইউনিয়নের সদস্যপদ গ্রহণ, ১৯৭৫ সালের ১৪ জুন বেতবুনিয়ায় ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা, টিঅ্যান্ডটি বোর্ড গঠন ও কারিগরি শিক্ষা প্রসারে গৃহীত কর্মসূচির মধ্য দিয়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টেলিযোগাযোগ প্রযুক্তি বিকাশে বৈপ্লবিক পরিবর্তনের সূচনা করেছিলেন।’

১৭ মে বাংলাদেশের জাতীয় জীবনের এক অনন্য দিন উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, ‘বাঙালি জাতির জন্য এই দিনটি বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ দিন। এই দিনে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা পঁচাত্তর পরবর্তী ছয় বছরের লড়াই, দুঃখ-কষ্ট, নানা প্রতিকূলতা অতিক্রম করে বাংলাদেশে পদার্পণ করেছিলেন। তিনি ২০০৮ সালে ডিজিটাল বাংলাদেশ কর্মসূচির মতো দুঃসাহসিক ও দূরদৃষ্টি-সম্পন্ন কর্মসূচি না নিলে আজকের এই বাংলাদেশ আমরা পেতাম না।’ তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৯৯৭ সালে দেশে টু-জি, ২০১৩ সালে থ্রি-জি, ২০১৮ সালে ফোর-জি এবং ২০২১ সালে ফাইভ-জি প্রচলন করেন।’

সভাপতির বক্তৃতায় ডাক ও টেলিযোগাযোগ সচিব বলেন, ‘স্মার্ট বাংলাদেশ বাস্তবায়নের ধারাবাহিকতায় ২০৪১ সালে বাংলাদেশ হবে উন্নত ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ, প্রযুক্তি দুনিয়ায় নেতৃত্ব প্রদানকারী বাংলাদেশ।’

বিটিআরসির চেয়ারম্যান মূল প্রবন্ধে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ বাস্তবায়নের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় স্মার্ট সংযোগ, স্মার্ট ডিভাইস বৃদ্ধি, মানবসম্পদ উন্নয়নে প্রশিক্ষণ, স্মার্ট প্রোগ্রেস মনিটরিং এবং আরঅ্যান্ডডি’র প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।

ডিজিটাল ডিভাইড দূর করতে ডিজিটাল প্রযুক্তি সহজলভ্য করার প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করে ড. শাহজাহান মাহমুদ বলেন, ‘স্বল্পোন্নত দেশগুলোতে ক্ষমতায়নে ডিজিটাল প্রযুক্তি ব্যবহার বৃদ্ধির বিকল্প নেই।’

বিশ্ব টেলিযোগাযোগ ও তথ্য সংঘ দিবস উদযাপন করতে ডাক অধিদফতর ১০ টাকা মূল্যমানের একটি স্মারক ডাকটিকিট, ১০ টাকা মূল্যমানের একটি উদ্বোধনী খাম, ৫ টাকা মূল্যমানের একটি ডাটা কার্ড এবং বিশেষ সিলমোহর প্রকাশ করেছে। ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী দিবসটি উদযাপন উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে সংযুক্ত হয়ে স্মারক ডাকটিকিট ও উদ্বোধনী খাম অবমুক্ত করেন।

Continue Reading

Highlights

বিকাশ হ্যাক করে অর্থ হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ

Published

on

রাজশাহীর সীমান্তবর্তী উপজেলা বাঘা। এখানে প্রতিনিয়ত বেড়ে চলেছে ইমো-বিকাশ হ্যাকারদের দৌরাত্ম্য। সম্প্রতি এ চক্রের ৩ সদস্যকে গ্রেপ্তারের পর তারা আরও ২৩ জনের নাম প্রকাশ করেছে। রোববার (৭ মে) উপজেলার ছাতারী এলাকা থেকে তাদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তাররা হলেন রাজা আলী, বুলবুল আহাম্মেদ ও আশিকুর রহমান আশিক।

জানা গেছে, তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহার সহজ হওয়ায় ইমো এবং বিকাশ হ্যাকিং খুব সহজ বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিশেষ করে প্রবাসীরা প্রায়শই এদের প্রতারণার ফাঁদে পড়ছে। প্রতারক চক্রের সদস্যরা ফেসবুক, ইউটিউব এবং বিকাশ হ্যাকসহ বিভিন্ন মাধ্যম ব্যবহার করে তাদের অপরাধ কার্যক্রম নানা কৌশলে চালিয়ে যাচ্ছে।

স্থানীয়দের অভিযোগ, এসব অপরাধীদের পেছনে রয়েছে কিছু রাজনৈতিক নেতা। যারা সব সময় ধরাছোঁয়ার বাইরে থেকে তাদের সহায়তা দিচ্ছে।

স্থানীয়রা জানান, সীমান্তবর্তী উপজেলা হওয়ায় এদের প্রবণতা বাঘায় অনেক বেশি। বিশেষ করে উপজেলার আলাইপুর, কিশোরপুর, গোকুলপুর, পাকুড়িয়া, চাঁনপুর, খানপুর ও মীরগঞ্জসহ পার্শ্ববর্তী লালপুর উপজেলার দুড়দুড়িয়া এবং মনিরহারপুর এলাকা এদের দৌরাত্ম্যে অতিষ্ঠ হয়ে গেছে।

বাঘা থানার ওসি খাইরুল ইসলাম বলেন, বিকাশ থেকে টাকা বের করাটা এক ধরনের ডাকাতি। এদের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। অপরাধীরা দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষের ইমো হ্যাক করে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে কৌশলে অর্থ আত্মসাৎ করে। এ ঘটনায় মামলা হলে ৩ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। এদের বয়স ২০-২৩ বছরের মধ্যে। তারা এসব জালিয়াতিতে জড়িত ২৩ জনের নাম স্বীকার করেছে। এসব হ্যাকারদের নির্মূলে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

Continue Reading

Tech News

ট্যুরিস্ট সিম এবার বাংলাদেশে

Published

on

বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মতো বাংলাদেশে ট্যুরিস্ট সিম চালু করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)। সম্প্রতি এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় বিটিআরসি।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ট্যুরিস্টদের জন্য ৭, ১৫, ৩০ দিন মেয়াদে এ সিম কার্ডগুলো সচল থাকবে। বাংলাদেশের যেকোনো স্থল, নৌ ও বিমানবন্দর থেকে এ সিম সংগ্রহ করা যাবে। ট্যুরিস্ট সিম একটি নির্দিষ্ট ব্লকের বাইরে দিতে পারবে না অপারেটরগুলো। এই সিম রূপান্তর করা যাবে না। যদি দীর্ঘমেয়াদী সিম প্রয়োজন হয় তবে বিডার ওয়ার্ক পারমিটের মাধ্যমে নিতে পারবে। বিদেশি বা পর্যটকদের জন্য ভিন্ন অফারও প্যাকেজ দিতে পারবে অপারেটরগুলো।

তবে দেশে ও বিদেশে ডেটা, ভয়েস, এসএমএস ও কম্বো প্যাকেজের বাইরে আর কোনো প্যাকেজ অফার করতে পারবে না। সেন্ট্রাল বায়োমেট্রিক ভেরিফিকেশন মনিটরিং প্ল্যাটফর্মে এ সিম আলাদাভাবে চিহ্নিত করা হবে। একটি পাসপোর্টে সর্বোচ্চ দুটি সিম নিবন্ধন করা যাবে। থাকবে ই-সিম সুবিধাও।

Continue Reading

Trending