Connect with us

Automobile

কোন ব্র্যান্ডের কোন মোটর সাইকেলের দাম কত জেনে নিন

Published

on

নিজস্ব প্রতিবেদক, টেক এক্সপ্রেস:
বাংলাদেশে সর্বাধিক বিক্রীত ও সবচেয়ে জনপ্রিয় মোটরসাইকেল বাজাজ। দেশে বাজাজ মোটরসাইকেলের একমাত্র পরিবেশক উত্তরা মোটর্স লিমিটেড নিজস্ব ১৫টি শাখা অফিস ও ২৩০টি ৩এস (সেলস, সার্ভিস ও স্পেয়ার) ডিলারের মাধ্যমে জনপ্রিয় ১০টি মডেলের বাজাজ মোটরসাইকেল বিক্রি করছে।

*** সকল ব্র্যান্ডের মোটর সাইকেলের বর্তমান দাম জেনে নিতে পারবেন এখান থেকে। 

বাজারে সর্বপ্রথম এবং নাম্বার ওয়ান স্পোর্টস বাইক বাজাজ পালসার ১৫০সিসির বর্তমান মূল্য ১৭৭৫০০, আর একটু বেশি স্টাইলিস্ট পালসার এস ১৫০সিসি ২২৩৫০০ টাকা।

দেশের সর্বাধিক বিক্রীত ডিসকভার ১২৫সিসি ডিস্কের মূল্য ১৫২৫০০, ড্রাম ১৪১৫০০ এবং ডিসকভার ১০০ সিসির মূল্য ১২৯৫০০।

বর্তমান যুগের হাল ফ্যাশন ক্রুজ বাইক অ্যাভেঞ্জার ১৫০সিসির মূল্য ১৯৯৫০০ এবং মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিবিজড়িত বাজাজ ভি ১৫০সিসি ১৬৭৫০০।

এ ছাড়া প্লাটিনা ১০০ ইএস ১১৭৫০০, প্লাটিনা ১০০ কেএস ১০৬৫০০ এবং সিটি ১০০-এর বর্তমান মূল্য ৯৫৫০০ টাকা।

ইয়ামাহা:
ইয়ামাহা যেহেতু একটি আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ড, সেহেতু বাজারে এটির চাহিদাও ব্যাপক। বাংলাদেশে তরুনদের কাছে সবচেয়ে জনপ্রিয় ইয়ামাহার এফজেড-এস ও ফ্রেজার। তাই এগুলোর চাহিদাটা একটু বেশি।

তবে ইয়ামাহার তিন-চারটির মতো মডেল এ দেশে পাওয়া যায়। সবগুলোরই দাম একটু বেশি। সবচেয়ে দাম বেশি ওয়াইজেডএফ আর১৫ ভার্সন-২ মডেলের বাইকটির। এটির দাম ৪৮০০০০ টাকা। এই মডেলের মোটরসাইকেলের মধ্যে ওয়াইজেডএফ আর১৫ ভার্সন ১.৫ মডেলের বাইকের দাম পড়বে ৪৪০০০০ টাকা।

এছাড়া অন্যান্য মডেলের মোটরসাইকেলের মধ্যে ফেজার এফ-১ ভার্সন-২ মডেলের বাইকের দাম পড়বে ২৭৫০০০টাকা।

এছাড়া এফজেডএস এফ-১ ভার্সন-২ এর দাম ২৫৫০০০ টাকা। আর এফজেডএস এফ-১ ভার্সন-২ (এসই) এর দাম ২৬৫০০০টাকা।

এসজেডআরআর ভার্সন২ ১৯০০০০, এসজেডআরআর ভার্সন২ (এসই) ১৯৫০০০, সেল্যুটো ড্রাম ১৪৫০০০, সেল্যুটো ডিস্ক ১৫২০০০ এবং সেল্যুটো ডিস্ক (এসই) ১৫৫০০০ টাকা।

টিবিএস:
গত মাসে প্রতিষ্ঠানটি টিভিএসের মেট্রো ও টিভিএস অ্যাপাচি আরটআরের দাম কমিয়েছিল। একমাসের ব্যবধানে ফের প্রতিষ্ঠানটির উৎপাদিত বাইকের দাম কমানো হলো।এখন থেকে টিভিএসের সকল ডিলার ও পরিবেশকদের কাছে হ্রাসকৃতমূল্যে টিভিএসের বাইক পাওয়া যাবে।

নতুন দাম অনুসারে জনপ্রিয় বাইক মেট্রো ১০০ কিক স্টার্টার চার হাজার টাকা কমে এখন ৯৫ হাজার ৯০০ টাকায় পাওয়া যাচ্ছে। অন্যদিকে মেট্রো সেলফ স্টার্টার পাওয়া যাচ্ছে ১ লাখ ৪ হাজার টাকা। এই বাইকটির আগের দাম ছিল ১ লাখ ৯ হাজার টাকা। টিভিএস এক্সএল-এর দাম ৫৯ হাজার ৯০০ টাকা। এর পূর্বমূল্য ছিল ৬৪ হাজার ৯০০ টাকা।

ড্রাম ব্রেকের মেট্রো প্লাস ১ লাখ ২৩ হাজার ৯০০ টাকা থেকে কমে এখন বিক্রি হচ্ছে ১ লাখ ১৮ হাজার ৯০০ টাকায়। ডিস্ক ব্রেকের মেট্রো প্লাস এখন মিলছে ১ লাখ ২৯ হাজার টাকায়। এর পূর্বমূল্য ছিল ১ লাখ ৩৭ হাজার ৯০০ টাকা।

স্পোর্টসবাইক আরটিআর ম্যাট সিরিজের আগের দাম ছিল ১ লাখ ৮৪ হাজার ৯০০ টাকা। বাইকটি এখন ১ লাখ ৭৬ হাজার ৯০০ টাকায়। অ্যাপাচি আরটিআর সিঙ্গেল ডিস্কের দাম ১ লাখ ৭৯ হাজার ৫০০ টাকা থেকে কমে এখন ১ লাখ ৭২ হাজার ৯০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। অন্যদিকে ডুয়েল ডিস্ক ব্রেক ভার্সনের দাম ১৩ হাজার টাকা কমে ১ লাখ ৮৫ হাজার ৯০০ টাকায় পাওয়া যাবে। এ ভার্সনটির আগের দাম ছিল ১ লাখ ৯৮ হাজার ৫০০ টাকা।

TVS Apache RTRটিভিএস স্ট্রাইকার এখন ৮ হাজার টাকা কমে দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ২৯ হাজার ৯০০ টাকায়।

হিরো:
দেশের বাজারে হিরো মোটরসাইকেলের দাম কমালো এর পরিবশেক নিলয় মোর্টস লিমিটেড।এখন থেকে পরবর্তী ঘোষণা না দেয়া পর্যন্ত পাঁচটি মডেলের মোটরসাইকেল হ্রাসকৃত মূল্যে কেনা যাবে। এছাড়াও কিস্তি সুবিধা নিয়েও হিরোর মোটরসাইকেল কেনার সুযোগ রয়েছে।

হিরো গ্লামার ডিস্ক: সেলফ সম্বলিত এই বাইকটির পূর্বের দাম ছিল ১ লাখ ৩১ হাজার ১০০ টাকা। এটি এখন মিলছে ১ লাখ ২৪ হাজার ৯৯০ টাকায়।

অন্যদিকে তারুণের ক্রেজ হিরো হাঙ্গ ডিস্কঃ-সেলফ স্টার্টার সমৃদ্ধ বাইকটি ১ লাখ ৬৯ হাজার টাকা থেকে কমিয়ে ১ লাখ ৫৯ হাজার ৯৯০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

সেলফ স্টার্টার ও অ্যালয় রিমের বাইক হিরো স্প্লেন্ডর প্লাসঃ এখন বিক্রি হচ্ছে ১ লাখ ১ হাজার ৯৯০ টাকায়। এই বাইকটির পূর্বের মূল্য ছিল ১ লাখ ৮ হাজার ১০০ টাকা।

অন্যদিকে স্মার্ট ফিচার সমৃদ্ধ বাইক হিরো আইস্মার্টঃ বাইকটির দাম ১ লাখ ২১ হাজার ১০০ টাকা থেকে কমে এখন বিক্রি হচ্ছে ১ লাখ ১৪ হাজার ৯৯০ টাকায়।

এছাড়াও সেলফ স্টার্ট সমৃদ্ধ এইচএফ ডিলাক্সঃ বাইকটি এখন পাওয়া যাচ্ছে ১ লাখ ৯৯০ টাকায়। এই বাইকটির পূর্বমূল্য ছিল ১ লাখ ৭ হাজার ১০০ টাকা।

সবচেয়ে বড় সুবিধা হচ্ছে আপনি চাইলে ছয় মাস ও ১২ মাসের কিস্তিতেও হিরোর মোটরসাইকেল কেনা যাবে।

রানার:
রানার কম্পানির বিভিন্ন মোটরবাইকের বাজার দর এখানে দেওয়া হলো। ডায়াং রানার এডি৮০এস (অ্যালয় রিম) ৮১০০০, ডায়াং রানার এডি৮০এস ডিলাক্স ৮৩০০০, ডায়াং রানার বুলেট ১০৫০০০, ফ্রিডম রানার এফ ১০০-৬এ ৮৮০০০, ফ্রিডম রানার রয়্যাল+ ১০১০০০, ফ্রিডম রানার টারবো ১৪০০০০, রানার টারবো-১২৫ ১৩০০০০, এলএমএল ফ্রিডম ১২৫০০০, রানার চিতা ৮৫০০০, রানার নাইট রাইডার ১৫৬০০০ এবং রানার কাইট+ ৮৬০০০ টাকা।

Continue Reading
Click to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Automobile

টাটা এলপিও বাস চেসিস উদ্বোধন, দেশের ট্রান্সপোর্টে যোগ হলো নতুন মাত্রা!

Published

on

এস এম জাহিদুল:
বিশ্বে প্রথম সারির অটোমোবাইল প্রস্তুতকারক টাটা মটরস এবং এর অনুমোদিত পরিবেশক নিটল মটরস বাংলাদেশে নতুন টাটা এলপিও-১৬১৬ বাস চেসিস উদ্বোধন করেছে। রবিবার টাটার বাংলাদেশ নিটল মটরস এই চেচিসের উদ্বোধন করে। এই চেচিস উদ্বোধনের ফলে দেশের ট্রান্সপোর্টে নতুন মাত্রা যোগ হয়েছে বলে মনে করছেন অটোমোবাইল বিশেষজ্ঞরা।

প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, আন্তঃনগর এবং দূরপাল্লার বাস হিসেবে টাটা এলপিও ১৬১৬ দেবে সেরা পারফরম্যান্স, আরামদায়ক ভ্রমণের অভিজ্ঞতা এবং সহজে বাসের মালিক হবার দুর্দান্ত সুযোগ। বাসটি তৈরির সময় টাটা মটরসের প্রাথমিক মনোযোগ ছিল পারফরম্যান্স এবং ড্রাইভএবিলিটির উপর। ফলে এটি হয়ে উঠেছে জ্বালানী সাশ্রয়ী এবং যাত্রী ও চালক উভয়ের জন্য আরামদায়ক। পাশাপাশি এই বাস পরিবহন মালিকদের মুনাফা বাড়িয়ে দেবে এবং তারা কম খরচে এর মালিক হতে পারবেন।

টাটার ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস অ্যান্ড স্ট্র্যাটেজির ভাইস প্রেসিডেন্ট অনুরাগ মেহরোত্রা বলেন, “বাংলাদেশে বাণিজ্যিক গাড়ির সবচেয়ে বড় ব্র্যান্ড হিসেবে টাটা মটরস আধুনিক মবিলিটি স্যলুশনের মাধ্যমে এদেশে স্বতন্ত্র সেবা প্রদান করে আসছে। টাটা এলপিও-১৬১৬ বাস প্ল্যাটফর্মটি আমাদের সেইসব সম্মানিত ক্রেতাদের ক্রমবর্ধমান চাহিদা মেটাতে ডিজাইন করা হয়েছে, যারা চান একটি ভালো পারফরম্যান্স এবং সেই গাড়ি থেকে অধিক মুনাফা করতে চান আর স্বল্প খরচে সেই বাসটির মালিক হতে চান। টাটা মটরসের বাণিজ্যিক গাড়ি বহরের এই নতুন গাড়ির সাথে দেশব্যাপী নিটল মটরসের উৎকৃষ্ট মানের সেবা প্রদান অব্যাহত থাকবে। আমরা আত্মবিশ্বাসী যে আমাদের নতুন এই পণ্যটি পরিবহন মালিকদের জন্য অধিক লাভজনক হবে এবং যাত্রীদের জন্য হবে স্বাচ্ছন্দ্যময়।”

নতুন বাসের উদ্বোধন নিয়ে মন্তব্য করতে গিয়ে নিটল মটরস লিমিটেডের চেয়ারম্যান আব্দুল মাতলুব আহমাদ বলেন, “আমরা এদেশে টাটা মটরসের সর্বশেষ সংযোজন টাটা এলপিও-১৬১৬ বাস চেসিস পরিচয় করিয়ে দিতে পেরে আনন্দিত। নিটল মটরস টাটা মটরসের গর্বিত পরিবেশক এবং আমরা নিশ্চিত যে এই নতুন পণ্যটি অটোমোবাইল শিল্পে একটি ‘গেম চেঞ্জার’ হবে। আমরা আমাদের গ্রাহকদের গুণগত মানের পণ্য এবং সেবা প্রদান করতে সবসময় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আমরা বিশ্বাস করি যে টাটা মটরস এর বাণিজ্যিক গাড়ির লাইন-আপে নতুন যোগ হওয়া এই বাহনটি গ্রাহকদের প্রত্যাশাকে ছাড়িয়ে যাবে।”

তিনি আরও বলেন, “টাটা এলপিও-১৬১৬ প্রমাণিত এবং নির্ভরযোগ্য Cummins 5.9L ইঞ্জিন দ্বারা চালিত, একটি G-600 গিয়ারবক্সের সাথে সংযুক্ত, যা 1400rpm এ 160hp শক্তি এবং 569Nm টর্ক উৎপন্ন করে৷ গাড়িটি বিভিন্ন ধরনের বডি বিল্ডিং এর সুবিধার জন্য একটি সোজা ফ্রেমের চ্যাসিস এবং ইনসুলেটেড ফ্রন্ট এন্ড কাঠামোসহ সরবরাহ করা হয়, যা অনেক ধরনের অ্যাপ্লিকেশনের জন্য উপযুক্ত। চেসিসটি 5700 মিমি হুইলবেসে পাওয়া যাচ্ছে,যার সাথে একটি শক্তিশালী ওয়েভেলার সাসপেনশন এবং ইন্টিগ্রাল হাইড্রোলিক পাওয়ার-সহায়ক টিল্ট এবং টেলিস্কোপিক টাইপ স্টিয়ারিং রয়েছে।” এটি দেশ সেরা বিক্রয়োত্তর সেবার সাথে সহজলভ্য স্পেয়ার পার্টসের নিশ্চয়তা প্রদান করবে বলেও জানান তিনি।

Continue Reading

Automobile

এ মাসেই বাজারে আসছে উড়ন্ত গাড়ি

Published

on

ফ্লাইং কার বা উড়ন্ত গাড়ি এমন একটি যান, যা আপনি রাস্তায় চালাতে পারেন, আবার ওই বাহন নিয়ে আকাশেও উড়তে পারবেন। সম্প্রতি উড়ন্ত গাড়ি আলোচনায় এসেছে। নতুন খবর হচ্ছে, এই মাসেই বাজারে আসছে এই উড়ুক্কু গাড়ি।

যুক্তরাষ্ট্রে অনুষ্ঠিত কনজ্যুমার ইলেকট্রোনিক্স (সিএসই) শোতে এই গাড়ি প্রদর্শিত হয়েছে।

অটোমোবাইল কোম্পানি আস্কা জানিয়েছে, তারা এমন একটি গাড়ি আনতে যাচ্ছে যা রাস্তার পাশাপাশি আকাশেও উড়তে সক্ষম। এটি একটি ৪ সিটের গাড়ি হবে। এই বৈদ্যুতিক গাড়ি টেক-অব অ্য়ান্ড ল্যান্ডিং অর্থাৎ ইভিটিওএল গাড়িটি ৫ থেকে ৮ জানুয়ারি পর্যন্ত সিএসই ২০২৩ শোতে প্রদর্শিত হচ্ছে।

প্রদর্শনীতে এই গাড়ি নির্মাতা কোম্পানি এই গাড়ির একটি পূর্ণ আকারের প্রোটোটাইপ সংস্করণ উপস্থাপন করবে, যা একটি বৈদ্যুতিক গাড়ির পাশাপাশি একটি কোয়াডকপ্টার।

এটি হবে চার আসনের বৈদ্যুতিক গাড়ি। যাতে ভিটিওএল টেক অব ও ল্যান্ডিং ও এসটিওএল অর্থাৎ শর্ট টেক অব ও ল্যান্ডিংয়ের কৌশল দেখা যাবে।

এর রেঞ্জ বাড়ানোর জন্য এটি লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারি ও বৈদ্যুতিক মোটরসহ একটি সম্পূর্ণ বৈদ্যুতিক সিস্টেম পাবে। এর রেঞ্জ ৪০০ কি.মি. পর্যন্ত হতে পারে। এর সর্বোচ্চ উড়ন্ত গতি ঘণ্টায় ২৪০ কি.মি. হতে পারে।

কোম্পানি চায় গাড়িটি হাইওয়েতে ড্রাইভ মোডে কমপক্ষে ১১২ কিমি প্রতি ঘণ্টার সর্বোচ্চ গতিতে যেতে সক্ষম হবে। এর প্রথম ডেলিভারি হবে স্থানীয় রাস্তায়। কবে নাগাদ এই গাড়ি বাজারে আসবে তা এখনও জানায়নি কোম্পানি। জানুয়ারিতে এই গাড়ির শুধুমাত্র প্রোটোটাইপ সামনে আনতে চলেছে কোম্পানি।

Continue Reading

Automobile

সেরা ৫টি বাইক ১ লাখ টাকার মধ্যে

Published

on

টেক এক্সপ্রেস ডেস্ক:
যানজটের শহরে সময়মতো গন্তব্যস্থলে পৌঁছানো একরকম চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এজন্য দিন দিন বেড়েই চলেছে দুই চাকা যানের চাহিদাও। বাইক কেনার সময় মাইলেজ, ইঞ্জিন, মডেলসহ নানান বিষয় খেয়াল রাখতে হয়। তবে সবচেয়ে বেশি যে ব্যাপারে খেয়াল রাখতে হয় সেটি হচ্ছে বাজেট। আপনার বাজেট অনুযায়ী বাজারে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের নানান মডেলের বাইক পেয়ে যাবেন। চলুন জেনে নিন এই মুহূর্তে বাজারে ১ লাখ টাকার মধ্যে সেরা ৫ বাইকের খবর।

হোন্ডা ড্রিম ১১০
দেশের অন্যতম জনপ্রিয় বাইক নির্মাতা সংস্থা হোন্ডার বাইক হোন্ডা ড্রিম ১১০। বাইকটিতে ব্যবহার করা হয়েছে ১১০ সিসি ইঞ্জিন, ইঞ্জিন থেকে ম্যাক্সিমাম ৮.২৫ বিএইচপি পাওয়ার এবং ৯.০৯ এনএম টর্ক উৎপন্ন হয়। কোম্পানির মতে এই বাইকটি সর্বোচ্চ ৬০ কেএমপি১ মাইলেজ পাবেন। বর্তমানে এর দাম থাকছে ১ লাখ থেকে ১ লাখ ৫ হাজার টাকা।

সুজুকি হায়াতি
সুজুকি কোম্পানির সুজুকি হায়াতি বাইকটিতে ব্যবহার করা হয়েছে ১১০ সিসি ইঞ্জিন, ইঞ্জিন থেকে ম্যাক্সিমাম ৮.২৫ বিএইচপি পাওয়ার এবং ৮.৮এনএম টর্ক উৎপন্ন হয়। কোম্পানির মতে এই বাইকটি থেকে ৫৫ কেএমপি১ মাইলেজ পাবেন। বাইকটির বর্তমান বাজার মূল্য ৯৯ হাজার ৯৫০ টাকা।

বাজাজ সিটি ১০০ ইএস
বাজাজের সিটি ১০০ ইএস বাইকটিতে ব্যবহার করা হয়েছে ১০০ সিসির ইঞ্জিন, ইঞ্জিন থেকে ম্যাক্সিমাম ৭.৬ বিএইচপি পাওয়ার এবং ৮.২৪ এনএম টর্ক উৎপন্ন হয়। কোম্পানির মতে এই বাইকটি থেকে ৫৫ কেএমপি১ মাইলেজ পাওয়া যাবে। বর্তমানে এর দাম থাকছে ১ লাখ থেকে ১ লাখ ১০ হাজার টাকা।

হিরো স্প্লেন্ডার প্লাস
কোম্পানির হিরো স্পেøন্ডার প্লাস বাইকটিতে ব্যবহার করা হয়েছে ১০০ সিসি ইঞ্জিন, ইঞ্জিন থেকে ম্যাক্সিমাম ৮.২ বিএইচপি পাওয়ার এবং ৮.০৫ এনএম টর্ক উৎপন্ন হয়। কোম্পানির মতে এই বাইকটি থেকে আপনি ৪৫ কেএমপি১ মাইলেজ পাবেন। বর্তমানে এর দাম থাকছে ১ লাখ থেকে ১ লাখ ৮ হাজার টাকা।

টিভিএস এক্সএল ১০০ আই-টাচ
টিভিএস কোম্পানির এক্সএল ১০০ আই-টাচ বাইকটিতে ব্যবহার করা হয়েছে ১০০ সিসির ইঞ্জিন, ইঞ্জিন থেকে ম্যাক্সিমাম ৪.৩ বিএইচপি পাওয়ার এবং ৬.৫ এনএম টর্ক উৎপন্ন হয়। কোম্পানির মতে এই বাইকটি থেকে ৫৫ কেএমপি১ মাইলেজ পাওয়া যাবে। বাইকটির বর্তমান বাজার মূল্য ৭৮ হাজার ৯০০ টাকা।

Continue Reading

Trending