Connect with us

Automobile

এ মাসেই বাজারে আসছে উড়ন্ত গাড়ি

Published

on

ফ্লাইং কার বা উড়ন্ত গাড়ি এমন একটি যান, যা আপনি রাস্তায় চালাতে পারেন, আবার ওই বাহন নিয়ে আকাশেও উড়তে পারবেন। সম্প্রতি উড়ন্ত গাড়ি আলোচনায় এসেছে। নতুন খবর হচ্ছে, এই মাসেই বাজারে আসছে এই উড়ুক্কু গাড়ি।

যুক্তরাষ্ট্রে অনুষ্ঠিত কনজ্যুমার ইলেকট্রোনিক্স (সিএসই) শোতে এই গাড়ি প্রদর্শিত হয়েছে।

অটোমোবাইল কোম্পানি আস্কা জানিয়েছে, তারা এমন একটি গাড়ি আনতে যাচ্ছে যা রাস্তার পাশাপাশি আকাশেও উড়তে সক্ষম। এটি একটি ৪ সিটের গাড়ি হবে। এই বৈদ্যুতিক গাড়ি টেক-অব অ্য়ান্ড ল্যান্ডিং অর্থাৎ ইভিটিওএল গাড়িটি ৫ থেকে ৮ জানুয়ারি পর্যন্ত সিএসই ২০২৩ শোতে প্রদর্শিত হচ্ছে।

প্রদর্শনীতে এই গাড়ি নির্মাতা কোম্পানি এই গাড়ির একটি পূর্ণ আকারের প্রোটোটাইপ সংস্করণ উপস্থাপন করবে, যা একটি বৈদ্যুতিক গাড়ির পাশাপাশি একটি কোয়াডকপ্টার।

এটি হবে চার আসনের বৈদ্যুতিক গাড়ি। যাতে ভিটিওএল টেক অব ও ল্যান্ডিং ও এসটিওএল অর্থাৎ শর্ট টেক অব ও ল্যান্ডিংয়ের কৌশল দেখা যাবে।

এর রেঞ্জ বাড়ানোর জন্য এটি লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারি ও বৈদ্যুতিক মোটরসহ একটি সম্পূর্ণ বৈদ্যুতিক সিস্টেম পাবে। এর রেঞ্জ ৪০০ কি.মি. পর্যন্ত হতে পারে। এর সর্বোচ্চ উড়ন্ত গতি ঘণ্টায় ২৪০ কি.মি. হতে পারে।

কোম্পানি চায় গাড়িটি হাইওয়েতে ড্রাইভ মোডে কমপক্ষে ১১২ কিমি প্রতি ঘণ্টার সর্বোচ্চ গতিতে যেতে সক্ষম হবে। এর প্রথম ডেলিভারি হবে স্থানীয় রাস্তায়। কবে নাগাদ এই গাড়ি বাজারে আসবে তা এখনও জানায়নি কোম্পানি। জানুয়ারিতে এই গাড়ির শুধুমাত্র প্রোটোটাইপ সামনে আনতে চলেছে কোম্পানি।

Continue Reading
Click to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Automobile

টাটা এলপিও বাস চেসিস উদ্বোধন, দেশের ট্রান্সপোর্টে যোগ হলো নতুন মাত্রা!

Published

on

এস এম জাহিদুল:
বিশ্বে প্রথম সারির অটোমোবাইল প্রস্তুতকারক টাটা মটরস এবং এর অনুমোদিত পরিবেশক নিটল মটরস বাংলাদেশে নতুন টাটা এলপিও-১৬১৬ বাস চেসিস উদ্বোধন করেছে। রবিবার টাটার বাংলাদেশ নিটল মটরস এই চেচিসের উদ্বোধন করে। এই চেচিস উদ্বোধনের ফলে দেশের ট্রান্সপোর্টে নতুন মাত্রা যোগ হয়েছে বলে মনে করছেন অটোমোবাইল বিশেষজ্ঞরা।

প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, আন্তঃনগর এবং দূরপাল্লার বাস হিসেবে টাটা এলপিও ১৬১৬ দেবে সেরা পারফরম্যান্স, আরামদায়ক ভ্রমণের অভিজ্ঞতা এবং সহজে বাসের মালিক হবার দুর্দান্ত সুযোগ। বাসটি তৈরির সময় টাটা মটরসের প্রাথমিক মনোযোগ ছিল পারফরম্যান্স এবং ড্রাইভএবিলিটির উপর। ফলে এটি হয়ে উঠেছে জ্বালানী সাশ্রয়ী এবং যাত্রী ও চালক উভয়ের জন্য আরামদায়ক। পাশাপাশি এই বাস পরিবহন মালিকদের মুনাফা বাড়িয়ে দেবে এবং তারা কম খরচে এর মালিক হতে পারবেন।

টাটার ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস অ্যান্ড স্ট্র্যাটেজির ভাইস প্রেসিডেন্ট অনুরাগ মেহরোত্রা বলেন, “বাংলাদেশে বাণিজ্যিক গাড়ির সবচেয়ে বড় ব্র্যান্ড হিসেবে টাটা মটরস আধুনিক মবিলিটি স্যলুশনের মাধ্যমে এদেশে স্বতন্ত্র সেবা প্রদান করে আসছে। টাটা এলপিও-১৬১৬ বাস প্ল্যাটফর্মটি আমাদের সেইসব সম্মানিত ক্রেতাদের ক্রমবর্ধমান চাহিদা মেটাতে ডিজাইন করা হয়েছে, যারা চান একটি ভালো পারফরম্যান্স এবং সেই গাড়ি থেকে অধিক মুনাফা করতে চান আর স্বল্প খরচে সেই বাসটির মালিক হতে চান। টাটা মটরসের বাণিজ্যিক গাড়ি বহরের এই নতুন গাড়ির সাথে দেশব্যাপী নিটল মটরসের উৎকৃষ্ট মানের সেবা প্রদান অব্যাহত থাকবে। আমরা আত্মবিশ্বাসী যে আমাদের নতুন এই পণ্যটি পরিবহন মালিকদের জন্য অধিক লাভজনক হবে এবং যাত্রীদের জন্য হবে স্বাচ্ছন্দ্যময়।”

নতুন বাসের উদ্বোধন নিয়ে মন্তব্য করতে গিয়ে নিটল মটরস লিমিটেডের চেয়ারম্যান আব্দুল মাতলুব আহমাদ বলেন, “আমরা এদেশে টাটা মটরসের সর্বশেষ সংযোজন টাটা এলপিও-১৬১৬ বাস চেসিস পরিচয় করিয়ে দিতে পেরে আনন্দিত। নিটল মটরস টাটা মটরসের গর্বিত পরিবেশক এবং আমরা নিশ্চিত যে এই নতুন পণ্যটি অটোমোবাইল শিল্পে একটি ‘গেম চেঞ্জার’ হবে। আমরা আমাদের গ্রাহকদের গুণগত মানের পণ্য এবং সেবা প্রদান করতে সবসময় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আমরা বিশ্বাস করি যে টাটা মটরস এর বাণিজ্যিক গাড়ির লাইন-আপে নতুন যোগ হওয়া এই বাহনটি গ্রাহকদের প্রত্যাশাকে ছাড়িয়ে যাবে।”

তিনি আরও বলেন, “টাটা এলপিও-১৬১৬ প্রমাণিত এবং নির্ভরযোগ্য Cummins 5.9L ইঞ্জিন দ্বারা চালিত, একটি G-600 গিয়ারবক্সের সাথে সংযুক্ত, যা 1400rpm এ 160hp শক্তি এবং 569Nm টর্ক উৎপন্ন করে৷ গাড়িটি বিভিন্ন ধরনের বডি বিল্ডিং এর সুবিধার জন্য একটি সোজা ফ্রেমের চ্যাসিস এবং ইনসুলেটেড ফ্রন্ট এন্ড কাঠামোসহ সরবরাহ করা হয়, যা অনেক ধরনের অ্যাপ্লিকেশনের জন্য উপযুক্ত। চেসিসটি 5700 মিমি হুইলবেসে পাওয়া যাচ্ছে,যার সাথে একটি শক্তিশালী ওয়েভেলার সাসপেনশন এবং ইন্টিগ্রাল হাইড্রোলিক পাওয়ার-সহায়ক টিল্ট এবং টেলিস্কোপিক টাইপ স্টিয়ারিং রয়েছে।” এটি দেশ সেরা বিক্রয়োত্তর সেবার সাথে সহজলভ্য স্পেয়ার পার্টসের নিশ্চয়তা প্রদান করবে বলেও জানান তিনি।

Continue Reading

Automobile

সেরা ৫টি বাইক ১ লাখ টাকার মধ্যে

Published

on

টেক এক্সপ্রেস ডেস্ক:
যানজটের শহরে সময়মতো গন্তব্যস্থলে পৌঁছানো একরকম চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এজন্য দিন দিন বেড়েই চলেছে দুই চাকা যানের চাহিদাও। বাইক কেনার সময় মাইলেজ, ইঞ্জিন, মডেলসহ নানান বিষয় খেয়াল রাখতে হয়। তবে সবচেয়ে বেশি যে ব্যাপারে খেয়াল রাখতে হয় সেটি হচ্ছে বাজেট। আপনার বাজেট অনুযায়ী বাজারে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের নানান মডেলের বাইক পেয়ে যাবেন। চলুন জেনে নিন এই মুহূর্তে বাজারে ১ লাখ টাকার মধ্যে সেরা ৫ বাইকের খবর।

হোন্ডা ড্রিম ১১০
দেশের অন্যতম জনপ্রিয় বাইক নির্মাতা সংস্থা হোন্ডার বাইক হোন্ডা ড্রিম ১১০। বাইকটিতে ব্যবহার করা হয়েছে ১১০ সিসি ইঞ্জিন, ইঞ্জিন থেকে ম্যাক্সিমাম ৮.২৫ বিএইচপি পাওয়ার এবং ৯.০৯ এনএম টর্ক উৎপন্ন হয়। কোম্পানির মতে এই বাইকটি সর্বোচ্চ ৬০ কেএমপি১ মাইলেজ পাবেন। বর্তমানে এর দাম থাকছে ১ লাখ থেকে ১ লাখ ৫ হাজার টাকা।

সুজুকি হায়াতি
সুজুকি কোম্পানির সুজুকি হায়াতি বাইকটিতে ব্যবহার করা হয়েছে ১১০ সিসি ইঞ্জিন, ইঞ্জিন থেকে ম্যাক্সিমাম ৮.২৫ বিএইচপি পাওয়ার এবং ৮.৮এনএম টর্ক উৎপন্ন হয়। কোম্পানির মতে এই বাইকটি থেকে ৫৫ কেএমপি১ মাইলেজ পাবেন। বাইকটির বর্তমান বাজার মূল্য ৯৯ হাজার ৯৫০ টাকা।

বাজাজ সিটি ১০০ ইএস
বাজাজের সিটি ১০০ ইএস বাইকটিতে ব্যবহার করা হয়েছে ১০০ সিসির ইঞ্জিন, ইঞ্জিন থেকে ম্যাক্সিমাম ৭.৬ বিএইচপি পাওয়ার এবং ৮.২৪ এনএম টর্ক উৎপন্ন হয়। কোম্পানির মতে এই বাইকটি থেকে ৫৫ কেএমপি১ মাইলেজ পাওয়া যাবে। বর্তমানে এর দাম থাকছে ১ লাখ থেকে ১ লাখ ১০ হাজার টাকা।

হিরো স্প্লেন্ডার প্লাস
কোম্পানির হিরো স্পেøন্ডার প্লাস বাইকটিতে ব্যবহার করা হয়েছে ১০০ সিসি ইঞ্জিন, ইঞ্জিন থেকে ম্যাক্সিমাম ৮.২ বিএইচপি পাওয়ার এবং ৮.০৫ এনএম টর্ক উৎপন্ন হয়। কোম্পানির মতে এই বাইকটি থেকে আপনি ৪৫ কেএমপি১ মাইলেজ পাবেন। বর্তমানে এর দাম থাকছে ১ লাখ থেকে ১ লাখ ৮ হাজার টাকা।

টিভিএস এক্সএল ১০০ আই-টাচ
টিভিএস কোম্পানির এক্সএল ১০০ আই-টাচ বাইকটিতে ব্যবহার করা হয়েছে ১০০ সিসির ইঞ্জিন, ইঞ্জিন থেকে ম্যাক্সিমাম ৪.৩ বিএইচপি পাওয়ার এবং ৬.৫ এনএম টর্ক উৎপন্ন হয়। কোম্পানির মতে এই বাইকটি থেকে ৫৫ কেএমপি১ মাইলেজ পাওয়া যাবে। বাইকটির বর্তমান বাজার মূল্য ৭৮ হাজার ৯০০ টাকা।

Continue Reading

Automobile

৫ লাখে মিলবে মারুতি সুজুকি গাড়ি

Published

on

অটোমোবাইল ডেস্ক:
চলতি বছরের সেপ্টেম্বরে নতুন মডেলের গাড়ি আনতে যাচ্ছে মারুতি সুজুকি। হ্যাচব্যাক সেলেরিওর নতুন মডেলের এ গাড়িটির পরীক্ষামূলক ব্যবহার চালানো হয়েছিল কয়েক মাস ধরে।

২০১৪ সালে মারুতি সুজুকি প্রথম সেলেরিও চালু করেছিল। দামে কম ও মানে ভালো হওয়ায় খুব অল্প সময়ের মধ্যেই গাড়িটি বাজারে বেশ জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। এছাড়া মারুতি সুজুকির অন্যান্য মডেলের তুলনায় এর ওয়েটিং পিরিয়ডও কম। মডার্ন বক্সি লুকের মাধ্যমে এরই পরবর্তী জেনারেশানের মডেল আনছে মারুতি।

সেপ্টেম্বরে বাজারে আসার কথা থাকলেও এখন পর্যন্ত নতুন এ গাড়িটির সাইজ স্পেসিফিকেশন প্রকাশিত হয়নি। তবে স্পাই ছবি অনুযায়ী মনে হচ্ছে, গাড়িটি আকারে একটু বড় হতে পারে। সিঙ্গেল লাইনের সামনের গ্রিলটিতে ক্রোমের একটি স্ট্রিপ রয়েছে। ফলে মারুতি যে চলমান ট্রেন্ড ধরতে পেরেছে, তা বলাই যায়।

গাড়িটিতে ইঞ্জিনের ক্ষেত্রে কোনো বড় পরিবর্তন হচ্ছে না। গাড়িতে ১.০ লিটারের একটি পেট্রোল ইঞ্জিন থাকবে। তাতে ৬৭পিএস পাওয়ার এবং ৯১এনএম টর্ক উৎপন্ন হবে। বর্তমান মডেলটি পেট্রোল ইঞ্জিনের পাশাপাশি সিএনজি ভেরিয়েন্টেও পাওয়া যায়। তবে ওয়াকিবহাল মহল বলছে, আরও শক্তিশালী ১.২ লিটার ইঞ্জিন-সহ-ও নতুন সেলেরিও বাজারে আনা হতে পারে। সেক্ষেত্রে নতুন ইঞ্জিনটি ৮৩পিএস পাওয়ার এবং ১১৩এনএম টর্ক উৎপন্ন করবে।

গাড়িটির দাম এখনকার মডেলের তুলনায় কিছুটা বেশি হতে পারে। এর দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ভারতীয় মুদ্রায় ৪ লাখ ৬৫ হাজার থেকে ৬ লাখ টাকার মধ্যে। ২০-৩০ হাজার টাকা করে প্রতিটি ভেরিয়েন্টের দাম বাড়তে পারে বলে ধারণা করছেন বিশেষজ্ঞরা।

Continue Reading

Trending