Connect with us

Review

কয়েকটি ভালোমানের দেশীয় ওয়েব হোস্টিং কোম্পানি

Published

on

নিজস্ব প্রতিবেদক:
যাদের ইন্টারন্যাশনাল ডেবিড বা ক্রেডিট কার্ড নেই তারা সাধারণত দেশীয় হোস্টিং কোম্পানি খুঁজে থাকেন যাতে সহজে পেমেন্ট করা যায়। আর ইতোমধ্যেই দেশে অনেক হোস্টিং কোম্পানি তৈরি হয়েছে যাদের মধ্যে অনেক কোম্পানি আছে যারা কাস্টমারদেরকে কাঙ্খিত সেবা দেনা। সেক্ষেত্রে কাস্টমারার সাধারণত প্রতারিত হয়ে থাকে।

যারা ওয়েবসাইট তৈরি করতে চান তারা সাধারণত- বাংলাদেশের সেরা ডোমেইন হোস্টিং কোম্পানি, বাংলাদেশের ৫টি ওয়েব হোস্টিং কোম্পানির নাম, বাংলাদেশি ওয়েব হোস্টিং, কোন হোস্টিং ভালো, হোস্টিং এর দাম, বাংলাদেশে কোন ওয়েব হোস্টিং বেশি জনপ্রিয়, কোন হোস্টিং বিশ্বস্ত, কোথা থেকে হোস্টিং কিনবো ইত্যাদি প্রশ্ন করেন থাকেন। তাদের জন্যই আজকের এই আয়োজন।

এরআগে আমরা জেনে নেই হোস্টিং আসলে কি : হোস্টিং (Hosting) হচ্ছে ভার্চুয়াল স্পেস, যেখানে ওয়েবসাইট এবং ওয়েবসাইটের যাবতীয় তথ্য সংরক্ষণ করা হয়। কোন ওয়েবসাইট বানানোর জন্য এটি অন্যতম প্রধান পুর্বশর্ত। হোস্টিং ছাড়া কোন সচল ওয়েবসাইট কল্পনাই করা যায় না। আপনার হাতের মোবাইল ফোন কিংবা কম্পিউটারের যেমন একটি মেমোরি কার্ড বা হার্ডডিস্ক থাকে, যেখানে আপনার মোবাইলের সমস্ত ফাইল (যেমন: ছবি, টেক্সট, ভিডিও ইত্যাদি) রাখা হয়। ঠিক তেমনি একই রকমভাবে আপনার ওয়েবসাইটের সকল ফাইলও কোনো না কোনো একটি ওয়েব হোস্টিং বা ওয়েব সার্ভারে রাখা হয়ে থাকে।

কয়েকটি দেশীয় বিশ্বস্ত ও ভালোমানের ওয়েব হোস্টিং কোম্পানি :

১. ওয়েব হোস্টবিডি (webhostbd.com) :

webhostbd

Go WebhostBD

২. ইবিএন হোস্ট  (ebnhost.com) :

EBNHOSt 2

Go EBNHost

 

৩. এক্সনহোস্ট (exonhost.com):

Exonhost

Go Exonhost

আরো বেশ কিছু ভালো হোস্টিং প্রোভাইডার রয়েছে। আমরা পরবর্তীতে তাদেরকে তালিকায় যোগ করবো।

দেশী কিংবা বিদেশী যেকোনো হোস্টিং সার্ভিস প্রোভাইডার হোক না কেন, নিরবিচ্ছিন্ন সার্ভিস গ্রাহকদের একান্ত কাম্য। তাই সবার ই উচিত কম বাজেটের হোস্টিং সেবার চেয়ে ভালো সার্ভিসের দিকে দৃষ্টি দেওয়া উচিত।

আটিকেল চলমান ….

Continue Reading
Click to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Organization

Press release submission and distribution service Bangladesh

Published

on

Press Release Distribution Service In Bangladesh

Individuals depend on press release dispersion to enhance their advertising messages and reach. Be that as it may, independent ventures frequently have restricted assets and don’t have broad advertising or press release information.

That is the reason top free press release distribution service provider took a gander at simple to-utilize press release circulation administrations with solid notorieties, uncommon systems, and sensible costs.

That Service is a service that helps you brand your business by publishing your messages on popular newspapers or online portals. First of all, you need to submit your brand message to a PR Distribution Service provider.

Then they will send it to the different news sites, journalists, bloggers, social networks, and all the target audience. At this time, the press release is a very effective and common fact for branding any business.

So, there are hundreds of thousands of PR Distribution Services around the world. However, here we will talk about the 10 best press release distribution Services in 2023.

Press Release Distribution Services in 2023 >>  https://pearlit.net/pr/

Continue Reading

Highlights

ইউএসবি ও ব্লুটুথ স্পিকারের সুবিধা-অসুবিধা ও পার্থক্য

Published

on

নিউজ ডেস্ক:
গান শোনার ক্ষেত্রে ইয়ারফোনের ব্যবহার হলেও যারা গানের গভীরে হারিয়ে যেতে চান, তাদের কাছে স্পিকারের প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম। পারিপার্শ্বিক শব্দকে কাটাতে স্পিকারে কিছুটা উঁচু ভলিউমে কেউ রবীন্দ্র সংগীত, কেউবা নজরুল সংগীত শোনেন। আবার আধুনিক ঘরানায় ব্যান্ড মিউজিকের হেভি মেটালও কারো কারো পছন্দের শীর্ষে। গেম খেলায় অনেকে হেডফোনের তুলনায় স্পিকারকেই প্রাধান্য দেন।

কারো মতে, গেমের শব্দ শোনার সঙ্গে গেমের ঘটনায় নিমজ্জিত হওয়া যায়। নানা মুনির নানা মত। স্পিকারের ব্যবহার অনেক আগে থেকেই। আগে কেবল কানেক্টেড স্পিকার ছিল। এরপর আসে ইউএসবি ও সর্বশেষ ব্লুটুথ।

বর্তমানে বাজারে ইউএসবি ও ব্লুটুথ স্পিকারই বেশি চলছে। প্রযুক্তির উন্নয়নের সঙ্গে সঙ্গে মানুষ ডিজিটাল ডিভাইস ব্যবহারে সহজ ও সুবিধাজনক পথই খুঁজছেন। তবে এ ইউএসবি ও ব্লুটুথ স্পিকার নিয়ে ব্যক্তি পর্যায়ে পছন্দ-অপছন্দ রয়েছে। জেনে নিন ইউএসবি ও ব্লুটুথ স্পিকারের সুবিধা-অসুবিধা।

ইউএসবি স্পিকার: ইউনিভার্সাল সিরিয়াল বাসের সংক্ষিপ্ত হচ্ছে ইউএসবি। বর্তমানে বাজারে সব ধরনের ইলেকট্রনিক পণ্যে বিশেষ করে, টেলিভিশন, ল্যাপটপে ইউএসবি পোর্ট ব্যবহার করা হয়। ইউএসবি স্পিকারও সে রকমই একটি উদ্ভাবন।

আগে ৩.৫ মিলিমিটার অডিও জ্যাকের মাধ্যমে স্পিকার সংযোগ করতে হতো। সাউন্ড কার্ডের মাধ্যমে এরপর সেই স্পিকার চলত। কিন্তু ইউএসবি স্পিকার সরাসরি ব্যবহারযোগ্য। কম্পিউটার সহজেই এ ডিভাইসকে রিমুভেবল ডিভাইস হিসেবেই ডিটেক্ট করে।

ব্লুটুথ স্পিকার: আরএফ ওয়েভের মাধ্যমে অডিও সিগন্যাল গ্রহণ করার পর তা ডিকোড করে তারবিহীন ব্লুটুথ স্পিকার। বিগত কয়েক বছরে ব্লুটুথ স্পিকার প্রযুক্তি বাজারের কেন্দ্রস্থলে অবস্থান করছে। তবে ইউএসবি স্পিকার এবং ব্লুটুথ স্পিকারের শব্দের মানের মধ্যে পার্থক্য রয়েছে।

ইউএসবি ও ব্লুটুথ স্পিকারের মধ্যে পার্থক্য

কানেক্টিভিটি বা সংযোগ ব্যবস্থা: অন্যান্য ইউএসবি ডিভাইসের মতোই ইউএসবি স্পিকারও সরাসরি কম্পিউটার কিংবা ল্যাপটপের ইউএসবি পোর্টে সংযোগ করা হয়। সংযোগের পর কম্পিউটার সেই হার্ডওয়্যার ডিটেক্ট করে এবং সেটিকে ব্যবহারের জন্য ইনস্টল করে। অন্যদিকে ব্লুটুথ স্পিকার ওয়্যারলেস সংযোগের অডিও মাধ্যম। তবে এটিকে পরিচালনার জন্য অন্য আরেকটি ওয়্যারলেস সুবিধা সংবলিত ডিভাইসের সঙ্গে যুক্ত করতে হয়।

কার্যক্ষমতা: ইউএসবি স্পিকার সহজেই ব্যবহারযোগ্য। এটি চাইলেই সংযোগ করা যায় আবার খুলে ফেলা যায়। ইউএসবি স্পিকার সরাসরি ইউএসবি পোর্টের মাধ্যমে কম্পিউটারের সঙ্গে যুক্ত হয়। এখানে সাউন্ড কার্ডের কোনো প্রয়োজন হয় না। অন্যদিকে ব্লুটুথ স্পিকার রেডিওওয়েভ ব্যবহার করে অন্য ওয়্যারকেস ডিভাইসের সঙ্গে সংযোগ স্থাপনের ভিত্তিতে কাজ করে। এটি কর্ডলেস টেলিফোনের মতো একই তরঙ্গ ব্যবহার করে।

বিদ্যুৎ শক্তির ব্যবহার: ইউএসবি স্পিকার সরাসরি কম্পিউটার বা ল্যাপটপের ইউএসবি পোর্টের মাধ্যমে বিদ্যুৎ বা শক্তি ব্যবহার করে থাকে। যেখানে ব্লুটুথ স্পিকার ব্যবহারের জন্য অতিরিক্ত শক্তির প্রয়োজন হয়। তবে কম শক্তি ব্যবহার করে এমন স্পিকারও বাজারে রয়েছে।

বহন ক্ষমতা: বাইরে বহন করার দিক থেকে ব্লুটুথ স্পিকার সবার ওপরে। আপনি যদি প্রায়ই বাইরে থাকেন, ঘুরতে পছন্দ করেন, পিকনিকে যান, তবে আপনি সহজেই আপনার ব্লুটুথ স্পিকার বহন করতে পারবেন। সেই সঙ্গে একাধিক ডিভাইসের সঙ্গে ব্লুটুথ স্পিকারের সংযোজন খুব একটা কঠিন কাজ নয়।

Continue Reading

Review

ডিস সংযোগ ছাড়াই দেখুন স্যাটেলাইট টিভি

Published

on

ডিস সংযোগ ছাড়াই স্যাটেলাইট চ্যানেল দেখার সুবিধা নিয়ে উন্মোচিত হলো টেলিভিশনের নতুন দেশীয় দুই ব্র্যান্ড ভিস্তা ও লোটাল। এই সেবা দেবে ভিস্তা ইলেক্ট্রনিক্স লিমিটেড।

ভিস্তার ৮টি এবং লোটালের ১২টি মডেলের এলইডি টেলিভিশন বাজারজাতের ঘোষণা দেওয়া হয়। এসব টিভির মধ্যে কণ্ঠচালিত অ্যান্ড্রয়েড টিভিরও বেশ কিছু মডেল এনেছে কোম্পানিটি।

ভিস্তার মডেলগুলো হচ্ছে ২৪ ইঞ্চি বেসিক, ৩২ ইঞ্চি বেসিক, ৩২ ইঞ্চি অ্যান্ড্রয়েড, ৪০ ইঞ্চি অ্যান্ড্রয়েড, ৪৩ ইঞ্চি অ্যান্ড্রয়েড এছাড়া ভয়েস কন্ট্রোল সুবিধা সম্পন্ন ৩২ ইঞ্চি, ৪০ ইঞ্চি ও ৪৩ ইঞ্চি পর্দার টিভি রয়েছে।

এ টিভিতে ন্যানোসেল টেকনোলজি থাকায় ছবির মানে সর্বোচ্চ সুবিধা নিশ্চিত করবে। ন্যুনতম ১৪ হাজার ৯০০ টাকা থেকে ৪১ হাজার ৯০০ টাকার মধ্যে পাওয়া যাবে টিভিগুলো।

লোটালের ২৪ ইঞ্চি থেকে ৭৫ ইঞ্চি পর্যন্ত ১২টি মডেলের টিভি পাওয়া যাবে ১৪ হাজার ৯০০ টাকা থেকে এক লাখ ৭৯ হাজার টাকার মধ্যে। লোটালের টিভিগুলোর মধ্যে ১০টি মডেলই কণ্ঠচালিত অ্যান্ড্রয়েড টিভি।

ভিসতা ও লোটালের অ্যান্ড্রয়েড টিভি অরিজিনাল গুগল সার্টিফায়েড এবং পৃথিবীর যে কোনো প্রান্ত থেকে ডিস সংযোগ ছাড়াই শত শত চ্যানেল দেখার সুবিধা রয়েছে। ভিস্তা অ্যান্ড্রয়েড টিভিতে ফেসবুক, গুগল, ইউটিউব, ই-শেয়ারিং, জুমসহ বিভিন্ন প্রয়োজনীয় অ্যাপস রয়েছে। ভিসতা টিভির প্যানেলে এক বছর রিপ্লেসমেন্ট ওয়ারেন্টিসহ ৪ বছরের বিক্রয়োত্তর সেবা দেওয়া হবে।

Continue Reading

Trending